২০০৭ সালের ৩রা জানুয়ারি আন্দোলন শুরু হয়েছিল নন্দীগ্রামে " কলকাতার নেতা ছাড়া নন্দীগ্রামের মানুষের একা কিছু করার সেই মুহূতে ক্ষমতা ছিল না। ভোটের কথা নয়। অনেকে বলছেন উনি করেছেন বলে বলছে। 'আমি' না 'আমরা' বলতে শি…
২০০৭ সালের ৩রা জানুয়ারি আন্দোলন শুরু হয়েছিল নন্দীগ্রামে " কলকাতার নেতা ছাড়া নন্দীগ্রামের মানুষের একা কিছু করার সেই মুহূতে ক্ষমতা ছিল না। ভোটের কথা নয়। অনেকে বলছেন উনি করেছেন বলে বলছে। 'আমি' না 'আমরা' বলতে শিখুন বলে বলেন সেক সুফিয়ান"।
"সেক সাহাবুদ্দিন বলেন বাবার একটি ছেলে যদি সংসার ছেড়ে চলে যায় বাবার মন খারাপ হয়। কিন্তু বাবা আবার সংসার গুছিয়ে নেয়।"
সাংসদ দোলা সেন বলেন , গান্ধীজির পর যদি কেউ অনশন করেন তিনি জননেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। নন্দীগ্রামের আন্দোলনে তৃণমূল বিচ্ছিন্ন নয়। তৃণমূল সেই আন্দোলনের সঙ্গী ও অংশ। ভূমি উচ্ছেদ প্রতিরোধ কমিটি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে বাদ দিয়ে অবমাননা করেছে নন্দীগ্রামে।"আমরা সঙ্ঘবদ্ধ রাজনীতি চাই। বিজেপি বিভাজনের রাজনীতি করে।
পূর্ণেন্দু বসু বলেন, সূর্যোদয়ের দিন আমরা ভুলবো না কখনো। নন্দীগ্রামে সিদ্দিকুলা সাহেবের ভূমিকা কম ছিল না। অধীর বাবু ঘোলা জলে মাছ ধরছেন। আর অন্যের সুনাম শুনবো না আপনার থেকে। "লক্ষণ শেঠ এখন ধুলোয় মিশে গেছে, ইতিহাস ক্ষমা করবে না ক্ষমতার দম্ভ করলে"। বুদ্ধিজীবীরা এখানকার কোনো লোকের কোথায় আসেননি। নন্দীগ্রাম মানুষের আন্দোলন তৃণমূল ছাড়া সম্ভব নয়। "শুভেন্দু আমাদের রাজ্যের শত্রু, দেশের শত্রু বিজেপির দিকে যাচ্ছে"। দল ছাড়া ব্যাক্তির কারিশমা বোরো নয়"।
"ফিরহাদ হাকিম নন্দীগ্রামে মানুষের আন্দলনে পাশে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ছিল। "আমরা কেউ হেলিকপ্টারে বা লিফটে আসিনি । মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সিঁড়ি তৈরি করেছিল বলেই আমরা সেই সিঁড়ি দিয়ে উঠে এসেছি। সব সময় আমি আমি করবেন না, আমরা আমরা করুন কাজ ভালো হবে। মমতার হাত ছাড়ার কথা মানে বিজেপির ক্ষমতা পাইয়ে দেওয়া। "বিজেপি নেতারা সিংহাসনের লোভ দেখছে। মীরজাফর ছিল আছে থাকবে।" নন্দীগ্রাম তৃণমূলের অধিকার" বিজেপি কে সাপোর্ট করা মানে কৃষক বিরোধী মানুষ হওয়া।" একথা বলেন পুরো মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম।
No comments