করোণা নিয়ে যখন সারাদেশ চিন্তিত সেই সময়ে প্রথম সারির যোদ্ধাদের মত মানুষের পাশে এসে দাঁড়ালেন হাওড়া উদয়নারায়নপুর ঠাকুরদাস শাসমল। সারা দেশ দাশু দা নামে চেনেন।২৫ শে আগস্ট বর্ধমান থেকে তিনি যাত্রা শুরু করেন। এবং সেখান থেকে ঝাড়খন…
করোণা নিয়ে যখন সারাদেশ চিন্তিত সেই সময়ে প্রথম সারির যোদ্ধাদের মত মানুষের পাশে এসে দাঁড়ালেন হাওড়া উদয়নারায়নপুর ঠাকুরদাস শাসমল। সারা দেশ দাশু দা নামে চেনেন।২৫ শে আগস্ট বর্ধমান থেকে তিনি যাত্রা শুরু করেন। এবং সেখান থেকে ঝাড়খন্ড বিহার উত্তরপ্রদেশ হরিয়ানা দিল্লি হরিয়ানা রাজস্থান গুজরাট মহারাষ্ট্র মুম্বাই তামিলনাড়ু কর্ণাটক ব্যাঙ্গালোর চেন্নাই অন্ধ্রপ্রদেশ তেলেঙ্গানা উড়িষ্যা ভুবনেশ্বর হয়ে আজ বিকেল পাঁচটায় পাঁশকুড়ার পৌরসভার ম্যাপ এক্সপ্রেস ধাবাতে বিশ্রাম করলেন। আজ পাঁশকুড়া রাইডার্স ক্লাব পক্ষ থেকে দাশু দা কে সংবর্ধনা দিলেন। এদিন সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে দাদা বলেন আমি মূলত সোনালী চতুর্ভুজ হয়ে আজ পাঁশকুড়া তে পৌছালাম। এবং আমি ৬১০০ কিলোমিটার পথ হেঁটে মানুষকে করোনা ভাইরাস সম্পর্কে সচেতন করলাম ।এবং লক্ষ্য করলাম বাইরের দেশগুলোতে যে পরিমাণে করোনা নিয়ে মানুষ সচেতন ।আমাদের পশ্চিমবাংলাতে তার বিন্দুমাত্র সতর্ক নেই। দীর্ঘ ৯৮ দিনের সফর শেষে আজ পাঁশকুড়া রাইডার ক্লাব আমাকে সংবর্ধনা দিলেন যা আমার খুব ভালো লাগলো। আগামী দিনে এই ধরনের কর্মসূচি করতে আরো আগ্রহী হলাম। ২০১৯ সালে আমি সোনালী চতুর্ভুজ পাড়ি দিয়েছিলাম সাইকেলে করে। এবছর সেই সোনালী চতুর্ভুজ পাড়ি দিলাম পায়ে হেঁটে মূল লক্ষ্য মানুষকে করোনা নিয়ে সচেতন করা।
No comments