Page Nav

HIDE

Grid Style

GRID_STYLE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

আবার দলের নির্দেশ অমান্য করায় প্রধানসহ তিন পঞ্চায়েত সদস্য বহিষ্কার

পরিবর্তনে আরেক নাম পূর্ব মেদিনীপুর জেলার নন্দীগ্রাম সেই নন্দীগ্রাম প্রধান নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দীর্ঘ টানপড়নের পর চার অভিযুক্তের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নিল নন্দীগ্রাম ব্লক তৃণমূল কংগ্রেস। দলের কোর কমিটির বৈঠকে প্রধান শহর ৩ পঞ্চায়েত …

 





পরিবর্তনে আরেক নাম পূর্ব মেদিনীপুর জেলার নন্দীগ্রাম

 সেই নন্দীগ্রাম প্রধান নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দীর্ঘ টানপড়নের পর চার অভিযুক্তের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নিল নন্দীগ্রাম ব্লক তৃণমূল কংগ্রেস। দলের কোর কমিটির বৈঠকে প্রধান শহর ৩ পঞ্চায়েত সদস্য কে দল থেকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত হয়।


 প্রসঙ্গত আম্ফানের ক্ষতিপূরণ নিয়ে দুর্নীতি ঘিরে বিক্ষোভের ঝড় উঠে নন্দীগ্রামে। পঞ্চায়েতের প্রধান মনসুরা বিবিকে পদত্যাগের নির্দেশ দেয় শাসকদল তৃণমূল।প্রধানের পদ থেকে পদত্যাগ করার কিছুদিন পরে ফের পুনর্নির্বাচন হয়ে প্রধান পদে বহাল হন মনসুরা বিবি। এতে ক্ষুব্ধ হয় স্থানীয় দলীয় নেতৃত্ব।  সেপ্টেম্বর কমিটির বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয় প্রধান মনসুরা বিবি তার স্বামীর শেখ শাহাবুদ্দিন পঞ্চায়েত সদস্য মিঠুআরা বিবিও পঞ্চায়েত সদস্য উত্তম প্রামানিক কে দল থেকে বহিষ্কার করা হবে।   মনসুরা বিবিকে বিডিওর কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেওয়ার নির্দেশ দেন দলীয় নেতৃত্ব।


 কিন্তু দলীয় সিদ্ধান্ত কার্যকর করার কথা থাকলেও তা করা যায়নি বিভিন্ন কারণে । নন্দীগ্রাম বিধানসভা নির্বাচন কমিটির চেয়ারম্যান মেঘনাথ পাল করোণায় আক্রান্ত হন। শেষ পর্যন্ত  বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হয়েছে।

 মূলত ব্যাপক দুর্নীতি এবং দল  বিরোধী কার্যকলাপে অভিযোগ আনা হয়েছে বহিষ্কৃতদের বিরুদ্ধে।


 মেঘনাথ পাল বলেন নন্দীগ্রাম তৃণমূলের কোর কমিটি জেলা কমিটির সম্মতিক্রমে এই চারজনকে দল বিরোধী কাজ ও দুর্নীতির অভিযোগে অনির্দিষ্টকালের জন্য দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।

 যদিও বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত কে পাত্তা দিচ্ছেন না অভিযুক্তরা।

 বর্তমান প্রধানের স্বামী  কেন্দে মারির প্রাক্তন

 প্রধান শেখ শাহাবুদ্দিন বলেন বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত জেলা সভাপতি লিখিত অনুমতি দেখাতে পারেননি ব্লক কমিটি। নন্দীগ্রাম আন্দোলনে যারা বুক চিতিয়ে লড়াই করেছিল তারাই এখন তৃণমূলের ব্রার্ত। যারা আমাদের বহিষ্কার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পুজোর পরে তাদেরকেই দেখা যাবে না।

 দলবদলে কারীদের নন্দীগ্রামের মানুষ ক্ষমা করবে না। তিনি আরোও বলেন ২০০৭ সালের নন্দীগ্রামে তৃণমূল নেতাদের অর্থনৈতিক অবস্থা কেমন ছিল?

 আর আজ দুই হাজার কুড়িতে তাদের সম্পত্তির পরিমাণ কত! সেটা দেখলেই বোঝা যাবে কারা দুর্নীতিগ্রস্ত রাজ্য নেতৃত্বের সঙ্গে তাঁর কথা হয়েছে ।তারা নির্দেশ দিয়েছেন এই সিদ্ধান্তে বিভ্রান্ত না হয়ে জনগনের কাজ করতে।


No comments