Page Nav

HIDE

Grid Style

GRID_STYLE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

বিদেশি জাহাজ নিলাম করে বন্দর পেল ২০ কোটি টাকা

ভিডিও দেখতে ক্লিক করুন।https://youtu.be/EgV_sCVoph0আটক হওয়া বিদেশি জাহাজ নিলাম  করে কুড়ি  কোটি টাকা পেল হলদিয়া বন্দর কর্তৃপক্ষ। বন্দরের বাথিং চার্জ বা  পোট চার্জ  দীর্ঘদিন ধরে না মেটানোর অভিযোগে বন্দর কর্তৃপক্ষ ব্যালেটস্কি নাম…

 



ভিডিও দেখতে ক্লিক করুন।https://youtu.be/EgV_sCVoph0

আটক হওয়া বিদেশি জাহাজ নিলাম  করে কুড়ি  কোটি টাকা পেল হলদিয়া বন্দর কর্তৃপক্ষ। বন্দরের বাথিং চার্জ বা  পোট চার্জ  দীর্ঘদিন ধরে না মেটানোর অভিযোগে বন্দর কর্তৃপক্ষ ব্যালেটস্কি নামে ওই রাশিয়ান জাহাজটিকে আটক করেছিল। ওই বিষয়ে হাইকোর্টে মামলা করেন বন্দর কর্তৃপক্ষ ।মামলায় হাইকোর্ট জাহাজটি বিক্রির স্বপক্ষে রায় দেন। হাইকোর্টের তত্ত্বাবধানে বন্দর কর্তৃপক্ষ নিলামে বিক্রির ব্যবস্থা করে। জাহাজ বিক্রি করে দুই দফায় মোট কুড়ি কোটি টাকা পেয়েছে বন্দর। ইতিহাসে প্রথম এই ধরনের ঘটনা ঘটলো।

বন্দর সূত্রে জানা যায় ২০১৭ সালের শেষ নাগাদ ওই রাশিয়ান জাহাজটি ইস্পাত শিল্পের জন্য বন্দরে কোকিং কোল  এনেছিল ।জাহাজের মালিক ও এজেন্ট দের মধ্যে গণ্ডগোলের জের জাহাজটি মাল খালাস এরপরেও বন্দরে আটকে থাকে। অভিযোগ বারবার জানানো সত্ত্বেও মালিক বা এজেন্ট কেউ বন্দরে বার্থিং চার্জ  মেটায় নেই ।চার্জ এর পরিমাণ কয়েক কোটি টাকা দাঁড়ায়।


এসএমপির জনসংযোগ আধিকারিক সঞ্জয় মুখোপাধ্যায় বলেন 2019 সালের মে মাসে বন্দরের লিগেলসেল হাইকোর্টের এডমিরালিটি কোটে এই মামলা নিয়ে আবেদন জানায়। আদালত জাহাজ বিক্রির স্বপক্ষে রায় দেয় এজন্য মেরিন ডিপার্টমেন্টের ডাইরেক্টর হাইকোর্ট পেশাল অফিসার হিসেবে নিয়োগ করে।ই অকসান ডেকে জাহাজ বিক্রির কথা বলা হয়। অন্যদিকে জাহাজ বিক্রির জন্য কেন্দ্রের ডাইরেক্টর অফ শিপিং থেকেও অনুমোদন নেয়া হয়। এবং বিষয়টি রাশিয়ান এমব্যাসিকেও জানানো হয়। বন্দর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন সিঙ্গাপুরের গ্লোরি সিপ ম্যানেজমেন্ট জাহাজটি কেনে গত 2 মার্চ । হাইকোর্টের রেজিস্ট্রারের কাছে জাহাজ বিক্রির টাকা জমা পড়ে। লকডাউনের মধ্যে প্রথম দফায় বন্দর প্রায় এক কোটি 70 লক্ষ টাকা। বাকি শুক্রবার 18 কোটি 74 লাখ টাকা হাইকোর্টের রেজিস্ট্রারের কাছে বন্দরের একাউন্টে জমা পড়ে। হলদিয়া বন্দরের জেনারেল ম্যানেজার (ট্রাফিক) অভয় কুমার মহাপাত্র বলেন। হাইকোর্টে এই সমস্যার এই সমস্যার সমাধান হওয়ায় বন্দরে কর্মী থেকে আধিকারিক সবাই হাফ ছেড়ে বেঁচেছে।

No comments