রাজ্যের জুড়ে চলছে সাপ্তাহিক লকডাউন আর তার সাথে পাল্লা দিয়ে গত দুদিন ধরে নিম্নচাপের ফলে মুসল ধারায় বৃষ্টি। এরই মাঝে ঘটে গেল এক বিপত্তি। কাঁথি পৌরসভার ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের হাতাবাড়ি এলাকার বাসিন্দা নন্দদুলাল পন্ডার দুই ছেলে কপিলদেব পন্…
রাজ্যের জুড়ে চলছে সাপ্তাহিক লকডাউন আর তার সাথে পাল্লা দিয়ে গত দুদিন ধরে নিম্নচাপের ফলে মুসল ধারায় বৃষ্টি। এরই মাঝে ঘটে গেল এক বিপত্তি। কাঁথি পৌরসভার ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের হাতাবাড়ি এলাকার বাসিন্দা নন্দদুলাল পন্ডার দুই ছেলে কপিলদেব পন্ডা(৩০) ও জয়দেব পন্ডা(২৭) ভরদুপুরে পরনে একখানি গামছা পরেই বৃষ্টি উপভোগ করতে বেরিয়ে পড়ে শহরে। জানা গেছে , বৃষ্টির পাশাপাশি দুই ভাই মিলে রাজাবাজার এলাকায় খালের পাশে বসেই আকন্ঠ মদ্যপান করে এবং ছোট ভাই জয়দেব বাড়ি ফিরলেও বড়ো ভাই কপিল এখনো বাড়ি ফেরেনি। কাঁথির রাজাবাজার এলাকার ঢালাই ব্রিজের কাছে দুই ভাই বসে মদ্যপান করছিল বলে সূত্রের খবর । পান শেষে ছোট ভাই জয়দেব বাড়ি ফিরে গেলেও বড়ভাই কপিল না ফেরায়। কপিলের মা ও দিদা খোঁজ খবর শুরু করে। জয়দেব নেশাগ্রস্ত থাকায় কোনো তথ্যই পাওয়া যায়নি তার থেকে। রাজা বাজার ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের এক বাসিন্দা বলেন ,
"সেক মুসা বলেন, সেই ছেলে কপিল কিনা বলতে পারবো না। তবে দেখলাম মাথা ও হাত ডুবন্ত ব্যবস্থা কিছু বোঝার আগেই অদৃশ্য হয়ে গেল। পরে বাকি স্থানীয়দের ও পরে কাঁথি থানার পুলিশ কে খবর দেওয়া হয়। আসে দমকল বাহিনীও কিন্তু তীব্র ধোঁয়াশা এখনো আদৌ কি কপিল ছিল না অন্য কেউ ? যদিও এখনো কপিলের খোঁজ পাওয়া যায়নি। "কপিলের বাবা নন্দ দুলাল পন্ডা বলেন, মাঝে মাঝে কপিল সারা সারাদিন গায়েব থাকে রাতে ফেরে কিন্তু এখানে কি ঘটেছে আমি সঠিকভাবে জানিনা"। তবে সেই ডুবন্ত কে ছিল তারই খোঁজে চিরুনি তিল্লাসি চালাচ্ছে কাঁথি থানার পুলিশ। তল্লাশিতে বাধাপ্রাপ্ত হতে হচ্ছে রাত হওয়ার কারণে এবং ডুবুরি না থাকায় বেগে পড়তে হচ্ছে পুলিশ কে। এখন অপেক্ষা করতে হবে শুক্রবার সকাল পর্যন্ত।
No comments