কন্যাশ্রী প্রকল্প অর্থনৈতিকভাবে পিছিয়ে থাকা পরিবারকে নগদ সহায়তার মাধ্যমে মেয়েদের জীবন ও অবস্থার উন্নয়নে পশ্চিমবঙ্গের সরকার কর্তৃক গৃহীত একটি উদ্যোগ। যাতে অর্থনৈতিক সমস্যার কারণে কোন পরিবার আঠারো বৎসর এর আগে তাদের মেয়ে সন্ত…
কন্যাশ্রী প্রকল্প অর্থনৈতিকভাবে পিছিয়ে থাকা পরিবারকে নগদ সহায়তার মাধ্যমে মেয়েদের জীবন ও অবস্থার উন্নয়নে পশ্চিমবঙ্গের সরকার কর্তৃক গৃহীত একটি উদ্যোগ। যাতে অর্থনৈতিক সমস্যার কারণে কোন পরিবার আঠারো বৎসর এর আগে তাদের মেয়ে সন্তানের বিয়ের ব্যবস্থা না করে।
এই প্রকল্পের অন্যতম অভিপ্রায় হল, আর্থিক ভাবে পিছিয়ে থাকা গরিব -দুস্থ মেয়েদের উচ্চ শিক্ষার মাধ্যমে শিক্ষিত করে তোলা। এই প্রকল্প তার নক্সা ও সুশাসনের বৈশিষ্ট্যের জন্য একাধিক জাতীয় ও আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি লাভ করেছে।
হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ নিয়ে ২০১৩ সালে ১৮ বছরের নিচে বাল্যবিবাহ প্রতিহত করতে এবং স্কুলছুট ছাত্রীর সংখ্যা কমাতে এই কন্যাশ্রী প্রকল্পের সূচনা হয়।
১৪ আগস্ট, ২০২০ কন্যাশ্রী প্রকল্পের সফলতা ৭ম বর্ষ অতিক্রম করে, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের সবকটি জেলাতে কন্যাশ্রী প্রকল্পের সাফল্য দিবস পালিত হয়।
২০১৭ সালে ইউনাইটেড নেশন থেকে এই প্রকল্পর জন্য পশ্চিমবঙ্গ প্রথম পুরস্কার লাভ করে। ২০১৯ সালের ১০ জানুয়ারি পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নদীয়া জেলার কৃষ্ণনগর গভমেন্ট কলেজের এক প্রান্তে রাজ্য সর্ব প্রথম কন্যাশ্রী বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের উদ্দেশ্যে ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন।
তাই আজ " কন্যাশ্রী দিবস" এ সমস্ত কন্যাশ্রী মেয়েদের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাতে পাঁশকুড়া পৌরসভার পৌরপ্রধান মাননীয় নন্দ কুমার মিশ্র মহাশয় এর উদ্যোগে ট্যাবলো গাড়ি বাহির হলো।
No comments