Page Nav

HIDE

Grid Style

GRID_STYLE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

ব্রেকিং নিউজ ঃ কাঁথিতে অধ্যাপিকার বিরুদ্ধে বিবাহিত যুবকের সাথে অবৈধ সম্পর্কের অভিযোগ,প্রতিবাদে মারধর গৃহবধূকে

পূর্ব মেদিনীপুর জেলার কাঁথি-৩ ব্লকের দুরমুঠে দেশপ্রান মহাবিদ্যালয়ের এক অধ্যাপিকার বিরুদ্ধে এক বিবাহিত যুবকের সাথে উঠল অবৈধ সম্পর্ক রাখার অভিযোগ ।তবে এই অভিযোগ যুবকের স্ত্রী এর প্রতিবাদ করায় তাঁকে প্রানে মারার চেষ্টা করেছেন অভিযুক…

 




পূর্ব মেদিনীপুর জেলার কাঁথি-৩ ব্লকের দুরমুঠে দেশপ্রান মহাবিদ্যালয়ের এক অধ্যাপিকার বিরুদ্ধে এক বিবাহিত যুবকের সাথে উঠল অবৈধ সম্পর্ক রাখার অভিযোগ ।তবে এই অভিযোগ যুবকের স্ত্রী এর প্রতিবাদ করায় তাঁকে প্রানে মারার চেষ্টা করেছেন অভিযুক্ত এই অধ্যাপিকা।অভিযোগ,সেই কাজে তাঁকে তাঁর পরিবারের সদস্যরা ও বিবাহিত প্রেমিক সাহায্য করে। জানা গেছে অভিযুক্ত প্রেমিক তার স্ত্রীকে নিয়ে এই অধ্যাপিকার বাড়িতে থাকতো ।


প্রসঙ্গত এই যুবককে ধর্ম ছেলে পাতিয়ে নিজের বাড়িতে রেখে অবৈধ সম্পর্ক গড়ে তুলে এই অধ্যাপিকা।বিয়ে করে আসার পরে নব বিবাহিতার নজরে এলে তিনি প্রতিবাদ করাতেই শুরু হয় অত্যাচার। অভিযোগ অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে কাঁথি থানায় অভিযোগ দায়ের করেন গৃহবধূ অমৃতা দাস অধিকারী ।সেই অভিযোগের ভিত্তিতে অধ্যাপিকা রূমালি সাউর ভাই রাজীব সাউ এবং অভিযুক্ত বিবাহিত প্রেমিক যুবক সঞ্জীব দাস পট্টনায়ককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ ।


স্থানীয়জানা গিয়েছে, গত কয়েক মাস আগে হলদিয়ার ব্রজনাথচক এলাকার বাসিন্দা অমৃতার সাথে আঠিলাগড়ির স্কুল বাজার সংলগ্ন এলাকার বাসিন্দা এই যুবকের নিয়ে হয় ।অমৃতা দেবীর আইনজীবিরা জানিয়েছেন সঞ্জীব দাস পট্টনায়কের বাড়ি খড়্গপুর বাইপাস সংলগ্ন এলাকায় । তবে এই অধ্যাপিকা তাকে ছেলে পাতানোয় সে আঠিলাগড়িতে ওনার সাথেই থাকতো ।


অমৃতা দাস পট্টনায়ক পুলিশের কাছে অভিযোগ করেছে পাতানো মা তথা প্রেমিকার চাপে তার স্বামী সঞ্জীব দাস পট্টনায়ক তাকে বাপের বাড়ি থেকে মোটা অঙ্কের টাকা আনতে বাধ্য করে । বেশ কয়েকবার প্রতিবাদ করে কোন লাভ হয়নি।উল্টে অত্যাচারিত হতে হয়েছে । সেই কাজে তার স্বামীকে সাহায্য করেছে অধ্যাপিকা রূমালি সায়,তার ভাই রাজীব সহ পরিবারের অন্যান্যরা। এই গৃহবধূ জানিয়েছেন দিনের পর দিন ধরে চলতে থাকা অনাচার ও তার প্রতিবাদ করে অত্যাচারিত হতে হতে সহ্যের সীমা ছাড়িয়ে যাওয়ায় তিনি কাঁথি থানায় অভিযোগ দায়ের করেন ।

No comments