দিনে দিনে রাজ্যে বাড়তে শুরু করেছে করোনাভাইরাস।বর্তমানে তা গোষ্ঠী সংক্রমনের আকার নিয়েছে কি না তা,নিয়ে সংশয়ে রয়েছে বিশেষজ্ঞরা।কেননা যেভাবে হু হু করে এই ভাইরাস প্রতিদিন তার রেকর্ড ব্রেক করছে, তাতে আশঙ্কা রয়েছে সকলের মধ্যেই।স…
দিনে দিনে রাজ্যে বাড়তে শুরু করেছে করোনাভাইরাস।বর্তমানে তা গোষ্ঠী সংক্রমনের আকার নিয়েছে কি না তা,নিয়ে সংশয়ে রয়েছে বিশেষজ্ঞরা।কেননা যেভাবে হু হু করে এই ভাইরাস প্রতিদিন তার রেকর্ড ব্রেক করছে, তাতে আশঙ্কা রয়েছে সকলের মধ্যেই।সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে প্রশাসনিক কর্তা ব্যক্তি, এমনকি জনপ্রতিনিধিদের শরীরেও এই ভাইরাস এখন বেঁধেছে।এমতাবস্থায় ফের শাসকের ঘরে হানা দিল করোনা।কোচবিহার জেলার পর এবার করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হলেন পূর্ব মেদিনীপুর জেলা যুব তৃনমূলের কার্যকরী সভাপতি সুপ্রকাশ গিরি।
জানা গিয়েছে,দীর্ঘ লকডাউনের মাঝে সামাজিক দূরত বজায় রেখে সরকারের পক্ষ থেকে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্ৰহন করা হয়েছে। কিন্তু তা সত্ত্বেও লকডাউন মোটামুটি শিথিল হওয়ার সাথে সাথেই পূর্ব মেদিনীপুর জেলার এগরা বিধানসভার বিভিন্ন ঘরোয়া কর্মসূচি করতে আসেন বিধায়ক সমরেশ দাস।আর তার পরেই গত শনিবার তার শরীরে করোনা পজিটিভ পাওয়া যায়।তবে বিভিন্ন সময়ে সমরেশ বাবুর সঙ্গে এগরা বিধানসভা এলাকার বিভিন্ন সভায় উপস্থিত ছিলেন করোনা আক্রান্ত জেলা যুব তৃনমূলের কার্যকরী সভাপতি সুপ্রকাশ গিরি।
তাই তিনি ও তার পরিবারের সদস্যরা গত রবিবার তাদের লালারস ও সোয়াব পরীক্ষা করান।এরপর সোমবার তার করোনা রিপোর্ট পজিটিভ আসে,যদিও তার পরিবারের বাকিদের রিপোর্ট ইতিমধ্যে নেগেটিভ এসেছে। তবে যুব কার্যকরী সভাপতি'র শরীরে করোনা সংক্রমণ এর পরিমাণ স্বল্প হওয়ায় ও তার শরীরে তেমন কোনো উপস না থাকায় স্বাস্থ্য দপ্তর তাকে নিজের বাড়িতে হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকার পরামর্শ দেন।তবে জেলার এই যুবনেতা করোনা আক্রান্ত শুনে পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় বেশকয়েকজন তৃণমূল নেতা নেত্রীকে প্রায় হোম কোয়ারেন্টাইনে চলে যেতে হয়।
No comments