Page Nav

HIDE

Grid Style

GRID_STYLE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

রাজ‍্যে ফের লকডাউনের জেরে পর্যটক কমতে শুরু করল দিঘায়

আনলক পর্বে গোটা দেশের সঙ্গেই পাল্লা দিয়ে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে বাংলাতেও। তাই করোনার এই বাড়বাড়ন্তে লাগাম দিতে বাংলায় ফের একবার লকডাউন ফিরিয়ে এনেছে রাজ্য সরকার।রাজ‍্যের মুখ্যমন্ত্রীর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে কন্টেইনমেন্…





আনলক পর্বে গোটা দেশের সঙ্গেই পাল্লা দিয়ে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে বাংলাতেও। তাই করোনার এই বাড়বাড়ন্তে লাগাম দিতে বাংলায় ফের একবার লকডাউন ফিরিয়ে এনেছে রাজ্য সরকার।রাজ‍্যের মুখ্যমন্ত্রীর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে কন্টেইনমেন্ট জোন এলাকায় ফের লকডাউন শুরু হতেই পর্যটন কেন্দ্রের দীঘায় কমছে পর্যটকের সংখ্যা।

প্রসঙ্গত,গত ১জুলাই ‘আনলক-২’ পর্বে দীঘা ও শঙ্করপুরে প্রায় ৬০ শতাংশ হোটেল খুলে গিয়েছিল। পর্যটকদের আনাগোনা শুরু হয়েছিল। বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টা থেকে কন্টেইনমেন্ট জোনে লকডাউন চালু হতেই ফের হোটেলগুলি খাঁ খাঁ করছে। হোটেলের ঝাঁপ পড়া শুধু সময়ের অপেক্ষা। দীঘা-শঙ্করপুর হোটেলিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশন সূত্রে খবর, পর্যটক না এলে হোটেল খুলে রাখার কোনও অর্থ হয় না।গত ১জুলাই থেকে দীঘায় সমুদ্রস্নানে ও জনবহুল এলাকায় হোটেল খোলার উপর নিষেধাজ্ঞাও তুলে নেওয়া হয়েছে। দীঘা ও শঙ্করপুর এলাকার প্রায় ৬০০-র মতো হোটেল আছে। তারমধ্যে ৬০ শতাংশ হোটেল স্বাস্থ্যবিধি মেনে খুলে গিয়েছিল। পর্যটকরা আসতে শুরু করেছিলেন।কিন্তু, করোনা সংক্রমণের সংখ্যা ক্রমশ বেড়ে যাওয়ায় এবং কন্টেইনমেন্ট জোনে পুনরায় লকডাউন চালু হওয়ায় ছবিটা ফের বদলাতে শুরু করেছে।

তাছাড়া করোনা হানার আগে দীঘা ডিপো থেকে প্রতিদিন ৯০টি এসবিএসটিসি বাস চলাচল করত। অধিকাংশই যেত কলকাতায়। আনলক-২পর্বে মাত্র ৩০টি বাস চলছে। দীঘা পর্যটনকেন্দ্রে আসার জন্য বেশিরভাগ পর্যটক ট্রেন ও বাসকেই বেছে নেন। এই অবস্থায় পর্যটকদের আসা যাওয়ার প্রধান মাধ্যম হল বাস। কিন্তু, সেই বাসে যাত্রীদের তেমন ভিড় নেই।
দীঘা-শঙ্করপুর হোটেলিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের যুগ্ম সম্পাদক বিপ্রদাস চক্রবর্তী বলেন, সরকারি নির্দেশিকা মেনে ৬০ শতাংশ হোটেল সবে খুলেছিল। কিন্তু তারপর রাজ‍্য সরকার কন্টেইনমেন্ট জোনে পুনরায় লকডাউন ঘোষণা করতেই দিঘায় পর্যটকদের সংখ্যা ফের কমছে। তাই এই অবস্থায় হোটেল খুলে রাখা সম্ভব নয়।

No comments