Page Nav

HIDE

Grid Style

GRID_STYLE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

জেলা বনোমহোৎসবের সূচনা : স্থানীয় বিধায়ক আমন্ত্রিত না হওয়ায় গুঞ্জন

উম-পুন ঘূর্ণিঝড়ে পূর্ব মেদিনীপুরের কাঁথির সমুদ্র উপকূল সহ বিভিন্ন এলাকায় ভেঙে পড়েছিল হাজার হাজার গাছ। তাই এবার জেলাজুড়ে উপকূলবর্তী এলাকা মিলিয়ে বিভিন্ন ধরনের মোট ২৫লক্ষ চারাগাছ বিলি করা হবে। এই লক্ষ্যমাত্রাকে সামনে রেখে ১৪ইজুলা…



 উম-পুন ঘূর্ণিঝড়ে পূর্ব মেদিনীপুরের কাঁথির সমুদ্র উপকূল সহ বিভিন্ন এলাকায় ভেঙে পড়েছিল হাজার হাজার গাছ। তাই এবার জেলাজুড়ে উপকূলবর্তী এলাকা মিলিয়ে বিভিন্ন ধরনের মোট ২৫লক্ষ চারাগাছ বিলি করা হবে। এই লক্ষ্যমাত্রাকে সামনে রেখে ১৪ইজুলাই মঙ্গলবার এগরার ঝাটুলাল হাইস্কুল প্রঙ্গনে মঙ্গল দীপজ্বেলে  সীমান্তে শহীদ জোয়ানদের স্মৃতিতে শ্রদ্ধা জানিয়ে জেলা বন মহোৎসবের সূচনা হয়। সূচনা করলেন জেলা পরিষদের সভাধিপতি দেবব্রত দাস।  জেলা বন বিভাগ ও জেলা পরিষদের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জেলাশাসক পার্থ ঘোষ, জেলা বন আধিকারিক স্বাগতা দাস,জেলা আরক্ষা আধিকারিক সুনীল যাদব, এগরা মহকুমা শাসক অপ্রতীম ঘোষ, এগরা এস ডি পি ও মহম্মদ বৈদুজামান, এএস পি অরবিন্দ আনন্দ,জেলা পরিষদের মেন্টর, কো মেন্টর হাবিবুর রহমান, কর্মাধক্ষ‍্য আনন্দ অধিকারী, মধুরিমা মন্ডলসহ জেলা কর্মাধক্ষ‍্য এবং এগরা ও পটাশপুরের ত্রিস্তরীয় পঞ্চায়েতের নির্বাচিত পদাধিকারীগণ। স্বাগত ভাষণে জেলাবনাধিকারী স্বাগতা দাস জানান বিদ‍্যালয়, স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন, ব্লাড ডোনেশন ক‍্যাম্পে ডোনারদের ও গাছের চারা দেওয়া হবে‌। অনুষ্ঠানে করোনা যোদ্ধা হিসেবে পুলিশ ও সিভিক ভলেন্টিয়ার্স ১৪ এবং ডাক্তার ও স্বাস্থ্য কর্মী ১২জনকে স্মারক ও উত্তরীয় দিয়ে সম্বর্ধিত করা হয়। সঞ্চালনায় জেলা বন ও ভূমি কর্মাধক্ষ‍্য মৃণাল কান্তি দাস ‌। অনুষ্ঠানে স্থানীয় বিধায়কসহ জেলার কোন বিধায়ক না থাকায় এবং কার্ডে কেউ আমন্ত্রিত না হওয়ায় অনুগামীদের গুঞ্জন ওঠে। এ বিষয়ে কর্মাধক্ষ‍্য মৃনাল বাবুকে জানতে চাইলে তিনি জানান একে করোনা আবহে বেশি উপস্থিতি এড়ানোর বিষয় অন‍্যদিকে বিগত বছরের অনুষ্ঠানে কেবল ফিরোজা বিবি ছাড়া কেউ উপস্থিত হতেন না তাই  স্থানীয় শুধু নয় কোন বিধায়ক কে ডাকা হয়নি। এ বিষয়ে স্থানীয় বিধায়ক সমরেশ দাস তার প্রতিক্রিয়ায় জানান উনি যতদিন কর্মাধক্ষ‍্য আমি তার বেশি দিন বিধায়ক। অন‍্যের কথা বলতে পারব না, পটাশপুরের যখন জেলার বনমহোৎসবের অনুষ্ঠান হয়েছে তখনও আমি হাজির থেকেছি । গতকাল চিঠি সোস‍্যাল মিডিয়ায় দেখে ডি এফ ও কে বিষয়টি জানতে চাই, তিনি বললেন  যা করার জেলা পরিষদ করেছে, আমি  বলতে পারব না।আজ বিভাগীয় মন্ত্রীর নজরে আনি। তিনি দু:খ প্রকাশ করেন, পরে শুনলাম উদ্বোধনে মন্ত্রী ও সাংসদ যান নি। বিধায়কের মর্যাদা রক্ষায় দল ও মন্ত্রীর ভূমিকায় সন্তোষ প্রকাশ করে ধন্যবাদ জানান।জেলা পরিষদ যে সঠিক কাজ করে নি তা তিনি আবার ও স্মরণ করিয়ে দেন।

No comments