মৃত্যুর প্রায় ঘন্টা কেটে গেলেও মৃতদেহ র সৎকার করতে পারলনা পরিবার।কারন প্রতিবেশী থেকে প্রশাসন সবাই এর ধারনা করোনা তে মারা যাওয়ার।অসহায় পরিবারের মৃতদেহ আগলে বসে থাকা ছাড়া আর কিছুই করার নেই।এমনই মর্মান্তিক দৃশ্য দেখা গেল পূর্ব মেদ…
মৃত্যুর প্রায় ঘন্টা কেটে গেলেও মৃতদেহ র সৎকার করতে পারলনা পরিবার।কারন প্রতিবেশী থেকে প্রশাসন সবাই এর ধারনা করোনা তে মারা যাওয়ার।অসহায় পরিবারের মৃতদেহ আগলে বসে থাকা ছাড়া আর কিছুই করার নেই।এমনই মর্মান্তিক দৃশ্য দেখা গেল পূর্ব মেদিনীপুরের মহিষাদলের গেঁওখালিতে।
পরিবারের অভিযোগ প্রদীপ দাস বয়স (৭০)কয়েক দিন ধরে কাঁপুনি দিয়ে জ্বর ও মাঝে মাঝে বমি ও করত।ডাক্তার দেখানোর পর ডাক্তার ম্যালেরিয়া ও করোনা টেষ্ট করাতে বলেন।সেই মত পরিবার টেষ্ট ও করায়।ম্যালেরিয়ার রিপোর্ট বৃহস্পতিবার ও করোনার রিপোর্ট শনিবার আসার কথা। কিন্তু তার আগেই বৃহস্পতিবার ভোররাতে ঐ বৃদ্ধ মারা যায়।এরপরই শুরু হয় আসল নাটক।পরিবারের অভিযোগ মৃত্যুর প্রায় ১৫ ঘন্টা কেটে গেছে এখোনো সৎকার করতে পারছেনা।।ফোনের পর ফোন করেছে জনপ্রতিনিধি থেকে মহিষাদলের ব্লকের বিডিও এমনকি মহিষাদল থানার ওসিকে ও ফোন করেছে কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয়নি।পরিবারের আরো মারাত্বক অভিযোগ মহিষাদল থানার ওসিকে ফোন করা হলে তিনি নাকি কিছুই করতে পারবেন না এমনটাই জানিয়েছেন।
তাহলে কি করোনা শিখিয়ে গেল কেউ কারোর জন্য নয়।প্রশাসন যদি মুখ ফিরিয়ে নেয় তাহলে সাধারন মানুষ কোথায় যাবে।
No comments