ঘটনাটি ঘটেছে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার রামনগর থানার সাতবাটিয়া গ্রামের সত্যরঞ্জন মালির বড় ছেলে মিলন মালির সঙ্গে দীঘা থানার পদিমা গ্রামের নারায়ন চন্দ্র জানার মেয়ে চন্দনা মালির সঙ্গে । প্রায় ছয় বছর আগে নারায়ন বাবু তিন লক্ষ টাকা খরচ কর…
ঘটনাটি ঘটেছে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার রামনগর থানার সাতবাটিয়া গ্রামের সত্যরঞ্জন মালির বড় ছেলে মিলন মালির সঙ্গে দীঘা থানার পদিমা গ্রামের নারায়ন চন্দ্র জানার মেয়ে চন্দনা মালির সঙ্গে । প্রায় ছয় বছর আগে নারায়ন বাবু তিন লক্ষ টাকা খরচ করে বিয়ে দিয়ে ছিলেন সাতবাটিয়া গ্রামের মিলন মালির সঙ্গে । কিন্তু বিয়ের পর থেকে তার শশুর বাড়ির লোকেরা আরো এক লক্ষ টাকা দাবি করে । কিন্তু নারায়ন বাবু যৌতুকের পর্যাপ্ত টাকা না দিতে পারায গত ২০ তারিখে চন্দনা মালিকে খুন করে বলে অভিযোগ মৃত মেয়রে বাপের বাড়ির লোকের । সেই মর্মে রামনগর থানার পুলিশ মৃত চন্দনার স্বামী মিলন মালি ও শশুর সত্যরঞ্জন মালিকে গ্রেফতার করে কাঁথি মহকুমা আদালতে তোলা হলে আদালত তিন দিনের পুলিশ দিয়েছে । বাকি মৃতের শাশুড়ি ও দেওর এখন পলাতক । তাদের খোঁজে তাল্লাশি শুরু করেছে পুলিশ ।
No comments