হলদিয়া চৈতন্যপুর-ব্রজলালচক সড়কের দু'ধারে পড়ে রয়েছে ইমারতি দ্রব্য।ফলে দিনের পর দিন বাড়ছে দূর্ঘটনার সংখ্যা। প্রসঙ্গত হলদিয়া বিধানসভা এলাকা সুতাহাটা এবং ভবানীপুর থানার অন্তর্গত হলদিয়া পঞ্চায়েত সমিতি এলাকায়।জেলা প্রশ…
হলদিয়া চৈতন্যপুর-ব্রজলালচক সড়কের দু'ধারে পড়ে রয়েছে ইমারতি দ্রব্য।ফলে দিনের পর দিন বাড়ছে দূর্ঘটনার সংখ্যা। প্রসঙ্গত হলদিয়া বিধানসভা এলাকা সুতাহাটা এবং ভবানীপুর থানার অন্তর্গত হলদিয়া পঞ্চায়েত সমিতি এলাকায়।জেলা প্রশাসনের নির্দেশক্রমে স্থানীয় প্রশাসন নড়েচড়ে বসে। কিছুদিন পরেই যে রকমই জিনিস সেভাবেই রয়ে যায়। প্রতিদিন দুর্ঘটনার কবলে পড়তে হয় সাইকেল, মোটরসাইকেল, রিকশাওয়ালাদের হুঁস নেই প্রশাসনের। লক ডাউন এর জন্য বড় গাড়ি না চললেও মানুষের হাতিয়া সাইকেল ,মোটরসাইকেল এবং রিক্সা রাস্তার দু'ধারে ইমারতি পড়ে থাকার জন্য দুর্ঘটনায় পড়তে হয় সাধারণ মানুষকে।
প্রসাশনের নজরদারির অভাবেই ইমারতি দ্রব্য পড়ে থাকছে রাস্তায় বলে অভিযোগ এলাকাবাসীর।যার জেরে বাড়তি ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করছে নিত্যযাত্রীরা।এবং রীতিমতো আতঙ্কে স্থানীয় বাসিন্দারা।নিয়ম করেই রাস্তার দুপাশে স্টোনচিপস,বালি ফেলে রাখেছে বহু নির্মাণ ব্যাবসায়ীরা।একাধিকবার দূর্ঘটনায় মৃত্যু হলেও হুঁশ নেই পুলিশ প্রসাশনের।
ব্যাবাসীরা বছরের প্রায় সময় সড়কের ধারে ইমারতি দ্রব্য রেখে ব্যাবসা চালিয়ে যাচ্ছেন।প্রশাসনের উদ্যোগে অভিযান চালিয়ে ইট,বালি,স্টোনচিপস বাজেয়াপ্ত করলেও তা বন্ধ হয়নি।সাময়িক কিছুদিন রাস্তা ফাঁকা থাকলেও তারপর ছবিটা সেই একই রকম।ফলে সড়ক যন্ত্রনার শিকার সাধারণ মানুষ।স্থানীয় বাসিন্দারা চাইছেন প্রশাসন দ্রুত এই ইমারতি দ্রব্য সরানোর ব্যাবস্থা করুক।এবং পরবর্তীকালে কোন ব্যাবসায়ী বেআইনি ভাবে ইমারতি দ্রব্য রাখলে তাকে কঠোর শাস্তি প্রদান করুক।
No comments