বিএমওএইচ ডা: দিব্যজ্যোতি বাসু ও তাঁর পরিবার হেনস্থার শিকারের অভিযোগ।প্রসঙ্গত পুর্ব মেদিনীপুর জেলার বিভিন্ন এলাকার মধ্যে হলদিয়াতেই করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেশি।তাই হেনস্থার শিকার এই চিকিৎস্যক।অভিযোগ বর্তমানে সেই হেনস্থা চরম পর্য…
বিএমওএইচ ডা: দিব্যজ্যোতি বাসু ও তাঁর পরিবার হেনস্থার শিকারের অভিযোগ।প্রসঙ্গত পুর্ব মেদিনীপুর জেলার বিভিন্ন এলাকার মধ্যে হলদিয়াতেই করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেশি।তাই হেনস্থার শিকার এই চিকিৎস্যক।অভিযোগ বর্তমানে সেই হেনস্থা চরম পর্যায়ে পৌঁচেছে।এমনকি করোনার বিরুদ্ধে নিজের ও পরিবারের জীবন বাজী রেখে লড়াই করে যাওয়া এই চিকিৎস্যককে নানা ভাবে হুমকী দেওয়া হচ্ছে।পরিবার নিয়ে থাকলেও লিফট বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।তিন বৎসরের বাচ্চাকে বাড়ির বাহিরে বেরাতে নিষেধ করেছে আবাসনের বাসিন্দারা।ডা: দিব্যজ্যোতি বাসু জানিয়েছেন এই মানসিক অত্যাচারের মধ্যেও তিনি প্রতিদিন ব্লক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে যাচ্ছেন মানুষকে স্বাস্থ্য পরিষেবা দিতে।তবে এই সময় তিনি বাড়িতে না থাকায় পরিবারের সদস্যদের নিয়ে খুব চিন্তায় থাকেন।তিনি বাধ্য হয়ে স্বাস্থ্য বিভাগ,মহকুমা শাসক ও থানায় অভিযোগ জানিয়েছেন ।
ঘটনা জানার পর হলদিয়া পৌরসভার চেয়ারম্যান শ্যামল কুমার আদক ও মন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারীর নির্দেশ মতো পৌরসভার১৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ও চেয়ারম্যান ইন কাউন্সিল এবং ওয়ার্ড কমিটি আজ বাড়ঘাসীপুর স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ওই ডাক্তারের সঙ্গে দেখা করেন। সাম্প্রতিক সময়ে করোনা রোগের চিকিৎসা করার জন্য পুষ্পস্তবক দিয়ে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন এবং ডাক্তার পরিবারের পাশে থাকার সব রকমের আইনি পরামর্শ নিয়ে তার ও তার পরিবারের পাশে থাকার আশ্বাস দেন।
No comments