Page Nav

HIDE

Grid Style

GRID_STYLE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

ন্যাশনাল হাইওয়ে উদাসীনতায় নতুন করে দোকান গড়ছে অসাধু ব্যবসায়ী!

ন্যাশনাল হাইওয়ে উদাসীনতায় নতুন করে দোকান গড়ছে অসাধু ব্যবসায়ী!মেদিনীপুর জেলার হলদিয়া শিল্প শহর থেকে কোলাঘাট পর্যন্ত যতগুলি চৌরাস্তা মোড় ছিল প্রত্যেকটি মোড় সম্প্রসারণ হয়েছে। কেবল মাত্র ব্রজলালচক হাই রোড মোড় সম্প্রসারণ হয়ন…

 



ন্যাশনাল হাইওয়ে উদাসীনতায় নতুন করে দোকান গড়ছে অসাধু ব্যবসায়ী!

মেদিনীপুর জেলার হলদিয়া শিল্প শহর থেকে কোলাঘাট পর্যন্ত যতগুলি চৌরাস্তা মোড় ছিল প্রত্যেকটি মোড় সম্প্রসারণ হয়েছে। কেবল মাত্র ব্রজলালচক হাই রোড মোড় সম্প্রসারণ হয়নি । এক সপ্তাহের জন্য সময় চেয়েছিলেন ন্যাশনাল হাইওয়ে কর্তৃপক্ষ । সেখানে প্রায় সাত মাস অতিক্রান্ত হতে চলল সেই রাস্তা কাজের কোন উন্নতি হয়নি। হলদিয়া পঞ্চায়েত সমিতির সহ-সভাপতি দাবি ছিল জনবহুল ব্রজলালচক হাই রোড মোড় যাতে স্থায়ী ফ্লাইওভার  করা যায় সেই প্রস্তাব দিয়েছিলেন। তারই পরিপ্রেক্ষিতে হাইওয়ে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছিলেন হলদিয়া পঞ্চায়েত সমিতি কি করতে চাইছেন তার পূর্ণাঙ্গ একটি ড্রইং জমা দেওয়ার জন্য। সেই অনুযায়ী ভবানীপুর থানা ব্রজলালচক  বাজারের চারটি বাজার কমিটি এবং পঞ্চায়েত সমিতি এবং হলদিয়া উন্নয়ন পর্ষদ একত্রিতভাবে একটি ড্রয়িং জমা দেওয়া হয়েছে জাতীয় সড়কে কর্তৃপক্ষের কাছে। দুঃখের সঙ্গে জানালেন হলদিয়া পঞ্চায়েত সমিতির সহ-সভাপতি শ্রীকান্ত মাইতি তিনি বলেন আমরা চেয়েছিলাম শিল্পশহর হলদিয়ার প্রবেশদ্বার ব্রজলালচক হাই রোড মোড়  জনবহুল স্কুল কলেজ মেডিকেল কলেজ এবং কলিকাতা যাওয়ার জন্য কুকড়াহাটি ডায়মন্ড হারবার এবং রায়চক ফেরি সার্ভিস রাজ্য সরকারের তরফ থেকে রো রো  ভেসেল চালু করার উদ্যোগ নিয়েছেন। সে কারণেই এই ব্রজলালচক ফ্লাইওভার করা যায় এই প্রস্তাব আমরা দিয়েছিলাম জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষের নির্দেশ মতন আমরা একটি জমা দিয়েছিলাম কিন্তু কোন কাজ হয়নি ভাঙ্গা হয়েছিল বেশ কিছু দোকান যারা সরকারি জায়গার উপর জবর দখল করে বসেছিলেন কিন্তু সেই সকল জায়গার উপর নতুন করে আবার দোকান তৈরি হচ্ছে উদাসীন জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষ। ক্ষোভের সঙ্গে জানালেন হলদিয়া পঞ্চায়েত সমিতির প্রাক্তন কর্মাধ্যক্ষ আলোক রঞ্জন দাস তিনি বলেন আমরা অনেক করেই স্থানীয় প্রশাসনকে জানিয়েছিলাম কিন্তু কোন কাজ করেনি। যে দোকানগুলি ভাঙ্গা হয়েছিল সেই জায়গার নতুন করে আবার দোকান তৈরি হচ্ছে। জেলার ট্রাফিক পুলিশ প্রত্যেকটি বাস ট্রাফিক সিগন্যাল পার হওয়ার পরেই দাঁড়িয়ে যায়। আর তার ফলেই দুর্ঘটনায় পড়ে সাধারণ পথ যাত্রী। বারে বারে ভবানীপুর থানা এবং ট্রাফিক ওসিকে জানানোর পরও কোন উদ্যোগ নেন নেই প্রশাসনিক উদ্যোগ।  ওই বাসগুলি যাতে সিগন্যাল পেরোনের পর নির্দিষ্ট বাসস্ট্যান্ডে বাস দাঁড়ানোর হয় তার জন্য আবেদন করলেন। মেদিনীপুর জেলার ট্রাফিক সুপার শ্যামল মন্ডল তিনি বলেন আমরা ট্রাফিকের পক্ষ থেকে বারে বারে বাস চালকদের জানিয়েছি কিন্তু কোন কাজ হয়নি আমরা বাস মালিকদের নিয়ে বৈঠক করে যাতে নির্দিষ্ট জায়গায় বাস দাঁড় করানো যায় তার উদ্যোগ নেব।

No comments