প্রতিবর্ত উৎসব সংখ্যা প্রকাশ ও সাহিত্য সম্মেলন!পূর্ব মেদিনীপুর জেলার সুতাহাটা থেকে প্রকাশিত সাপ্তাহিক পত্রিকা প্রতিবর্ত সেই পত্রিকার বাৎসরিক উৎসব সংখ্যা প্রকাশিত হলো।পূর্ব মেদিনীপুর জেলার সুতাহাটা ডঃ মনোরঞ্জন গায়েন সাপ্তাহিক পত…
প্রতিবর্ত উৎসব সংখ্যা প্রকাশ ও সাহিত্য সম্মেলন!
পূর্ব মেদিনীপুর জেলার সুতাহাটা থেকে প্রকাশিত সাপ্তাহিক পত্রিকা প্রতিবর্ত সেই পত্রিকার বাৎসরিক উৎসব সংখ্যা প্রকাশিত হলো।
পূর্ব মেদিনীপুর জেলার সুতাহাটা ডঃ মনোরঞ্জন গায়েন সাপ্তাহিক পত্রিকা প্রকাশের জন্য ভারত সরকার আর এন আই দপ্তরে আপিল করেছিলেন ২০০৯ সালে সেই পত্রিকা রেজিস্ট্রিত হয় সেই সংখ্যা বাৎসরিক উৎসব সংখ্যা প্রকাশিত হলো আজ মিলন তীর্থ দেউলপাতা প্রেক্ষাগৃহে।
ভিডিও দেখতে ক্লিক করুন
https://youtu.be/WCS2V2liQYE
১৪৩১ সালে এই উৎসব সংখ্যা প্রায় সাহিত্যিক কবি গল্পকার প্রাবন্ধিক এই উৎসব সংখ্যায় তারা কলম ধরেছেন। তাদের সকলকে নিয়ে আজ দেউলপোত মিলন তীর্থ-পেক্ষাগৃহে সাহিত্যের আড্ডা বসে কবি সাহিত্যিকরা তাদের সৃষ্টি সকলের সামনে তুলে ধরেন। আজকের এই সাহিত্য সভায় উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক সুস্নাত জানা সৌরভ কুমার ভূঁইয়া কবি দেবারতি মিত্র ডাঃ সুজন কুমার বালা সমর সিনহা কাজী শামসুল আলম শিশির কুমার বাগ বিজয় কৃষ্ণ দাস শুভঙ্কর দাস শুভশ্রী মাইতি কৃপা মিত্র অমিয় কুমার মাইতি নকুল চন্দ্র ঘাঁটি মতিলাল দাস দীপক জানা সত্যেন্দ্রনাথ বেরা জহরলাল বেরা রঙ্গলাল গুড়িয়া, বিবেক মহারাজ, মিঠু বারিক। এছাড়াও হলদিয়া বন্দর পত্রিকার সম্পাদক দুর্গাপদ মিশ্র। মঞ্চে কবিতা গান ছোট গল্প আলোচিত হয়। কবি সাহিত্যিক প্রাবন্ধিক সকলের উদ্দেশ্যে হলদিয়া বন্দর পত্রিকার সম্পাদক দুর্গাপদ মিশ্র বলেন আমাদের অবিভক্ত জেলা মেদিনীপুরের মনীষী, স্বাধীনতা সংগ্রামী, এবং এই জেলার সৃষ্টি কে সকলে কলমের মাধ্যমে তুলে ধরে নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরলেই তবেই সাহিত্যে প্রতি মানুষের আরও আকৃষ্ট হবে। বই ছেড়ে এখন মোবাইল নিয়ে ব্যস্ত কারন মোবাইলে সারা বিশ্বে এখন হাতের মুঠোয়। তাই স্ব-স্ব ক্ষেত্রে কবি-সাহিত্যিক প্রাবন্ধিক তাদের এলাকার সৃষ্টি কৃষ্টি কে তুলে ধরলেই তবেই নতুন প্রজন্ম হয়তো মোবাইল ছেড়ে বই পড়ার দিকে আগ্রহ বাড়বে।
No comments