পশ্চিমবঙ্গে দঃ পূঃ রেলওয়ের জায়গায় গড়ে ওঠা কোলাঘাট ফুলবাজারটিকে"আধুনিক ফুলবাজার" হিসাবে গড়ে তোলার দাবীতে রেলমন্ত্রীর নিকট স্মারকলিপি পেশ
পশ্চিম বঙ্গের দ্বিতীয় বৃহত্তম কোলাঘাট ফুলবাজারে ফুলের সংরক্ষণাগার,মেঝে,শেড…
পশ্চিমবঙ্গে দঃ পূঃ রেলওয়ের জায়গায় গড়ে ওঠা কোলাঘাট ফুলবাজারটিকে"আধুনিক ফুলবাজার" হিসাবে গড়ে তোলার দাবীতে রেলমন্ত্রীর নিকট স্মারকলিপি পেশ
পশ্চিম বঙ্গের দ্বিতীয় বৃহত্তম কোলাঘাট ফুলবাজারে ফুলের সংরক্ষণাগার,মেঝে,শেড,পানীয় জল,পর্যাপ্ত আলো,শৌচাগার সহ সামগ্রিক পরিষেবাযুক্ত 'আধুনিক ফুলবাজার' নির্মাণের দাবীতে আজ কেন্দ্রীয় রেলমন্ত্রীর নিকট স্মারকলিপি পেশ করল-সারা বাংলা ফুলচাষী ও ফুলব্যবসায়ী সমিতি। সমিতির সাধারণ সম্পাদক নারায়ণ চন্দ্র নায়ক জানান,ওই স্মারকলিপির কপি রেল বোর্ডের চেয়ারম্যানকেও দেওয়া হয়েছে।
নারায়নবাবুর অভিযোগ, দক্ষিণ-পূর্ব রেলওয়ের কোলাঘাট রেল স্টেশনের ডাউন এক নম্বর প্ল্যাটফর্মের নিচে খাদের একাংশে রাজ্যের এই দ্বিতীয় বৃহত্তম ফুলবাজার বসে। প্রতিদিন ভোর ৩টে থেকে সকাল ১০টা পর্যন্ত পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর,হাওড়া জেলার প্রায় তিন থেকে চার হাজার ফুলচাষী ফুল বিক্রি করার জন্য আসেন ফুলবাজারে। বাজারে নেই মাথার উপরে আচ্ছাদন,নেই মেঝে,নেই পানীয় জল ও আলোর বন্দোবস্ত,নেই শৌচাগার। অথচ রেল দপ্তর প্রতিদিন প্রতি ফুলচাষীর কাছ থেকে ১০ টাকা করে "ফেরিওয়ালা" টিকিট আদায় করে। এজন্য সমিতির পক্ষ থেকে আজ রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবের দপ্তরে স্মারকলিপি দিয়ে ওই বাজারে ফুল সংরক্ষণাগার সহ বাজারটিকে "আধুনিক ফুলবাজার" হিসাবে গড়ে তোলার দাবী জানানো হয়।
আজকের স্মারকলিপি প্রদান কর্মসূচিতে নারায়নবাবু ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন সমিতির সদস্য শুভাশিস মন্ডল।
No comments