রামমন্দির তৈরী করাটা বিরোধী দলনেতার কাজ নয়, কেন্দ্রীয় সরকারের কাজ নয়- শুভেন্দু রামমন্দির তৈরী করাটা বিরোধী দলনেতার কাজ নয়, কেন্দ্রীয় সরকারের কাজ নয়। মন্দির তৈরী করা সনাতনী হিন্দু ধর্মালম্বী মানুষের কাজ। সারা ভারতে কোটি কোটি মন্দ…
রামমন্দির তৈরী করাটা বিরোধী দলনেতার কাজ নয়, কেন্দ্রীয় সরকারের কাজ নয়- শুভেন্দু
রামমন্দির তৈরী করাটা বিরোধী দলনেতার কাজ নয়, কেন্দ্রীয় সরকারের কাজ নয়। মন্দির তৈরী করা সনাতনী হিন্দু ধর্মালম্বী মানুষের কাজ। সারা ভারতে কোটি কোটি মন্দির তৈরী হয়েছে নিশ্চিতভাবে সব মন্দির বিরোধীদলনেতা কিংবা প্রধান মন্ত্রী তৈরী করেন নি। যারা নির্বাচনী বৈতরণী পার হওয়ার জন্য এই ধরণের অভিনয় করছেন। নির্বাচনের যখন ফল হবে, ইভিএমের বাক্স যখন খোলা হবে তখন লাভ লসের হিসেব মিলিয়ে দেখা হবে। বিভাজনের কোনো ব্যাপার নাই। মমতা ব্যানার্জী ও অভিষেক ব্যানার্জী তাঁদের নেতৃত্বকে চলার পথের পাথেয় করে তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মীরা সাম্প্রদায়িক শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করবে। এগরার দুবদা বিদ্যাসাগর স্পোর্টস এন্ড কালচারাল একাডেমির আয়োজিত সরস্বতী পূজা উদ্বোধন করতে এসে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে এমনই মন্তব্য করলেন পূর্ব মেদিনীপুর জেলা পরিষদের সভাধিপতি উত্তম বারিক। তবে এবারের এই সরস্বতী পুজোতে অভিনব উদ্যোগ নিলো আয়োজক সংস্থা । পুজোর উদ্বোধনে এলাকার চাষীদের কোদাল ও গামছা দিয়ে সংবর্ধনা জ্ঞাপন করলো উদ্যোক্তারা । পূর্ব মেদিনীপুর জেলার এগরা ২ ব্লকের দুবদা বিদ্যাসাগর স্পোর্টস এন্ড কালচারাল একাডেমির এবারের বাণীবন্দনা ২০ তম বর্ষে পড়লো।
রয়েছে নজরকাড়া সৌন্দর্য এবং অপরুপ মণ্ডপসজ্জা। সেইসঙ্গে সাবেকিয়ানা প্রতিমা। আয়োজক সংস্থার সম্পাদক রাজকুমার দুয়ারী জানিয়েছেন, এবার ২০ তম বর্ষে পদার্পণ করেছে দুবদা স্পোর্টস এন্ড কালচারাল একাডেমির সরস্বতী পূজা।
তবে শুধুমাত্র পুজো করেই এই ক্লাব সীমাবদ্ধ থাকে না। সারাবছরই নানান সমাজসেবামূলক কর্মসূচি আমরা করে থাকি। রয়েছে প্রসাদ সেবন, বস্ত্রবিতরণ এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। তবে সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে এলাকার মানুষের পাশে দাঁড়াতে এই উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। পুজোর উদ্বোধন করেন জেলা পরিষদের সভাধিপতি তথা পটাশপুরের বিধায়ক উত্তম বারিক।
তিনি এদিন এলাকার চাষীদের হাতে কোদাল ও গামছা তুলে দিয়ে বলেন আয়োজক সংস্থার সম্পাদক রাজকুমার দুয়ারী বলেন, ২০০৬ সালে যখন আমরা স্কুলে পড়তাম তখন থেকে এই ক্লাব তৈরী হয়েছিল। দেখতে দেখতে ২০ বছর পার হয়ে গেছে। আমরা চেষ্টা করি প্রতিবছর নতুনভাবে এই পুজোকে তুলে ধরা। আমাদের কৃষক প্রধান দেশ তাই এবছর কৃষকদের সংবর্ধনা দেওয়া হলো। পাশাপাশি এলাকার দুঃস্থ মানুষদের শীতবস্ত্র প্রদান করা হলো। সাথে কবি সম্মেলন, নাচের অনুষ্ঠান, যাত্রা ও সামাজিক কর্মসূচি রয়েছে। এলাকাবাসীকে সৌভাত্ব বজায় রেখে, ঐক্যবদ্ধ হয়ে সমাজকে সুন্দরভাবে গড়ে তোলার ডাক দেন। উপস্থিত ছিলেন পটাশপুর ১ ব্লকের সহ-সভাপতি পিজুস কান্তি পন্ডা, এগরা ২ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি শাহনাজ বেগম, ব্লকের কর্মাধ্যক্ষ চুমকি কুন্ডু, খগেন্দনাথ দুয়ার ও নন্দন দুয়ারী এবং দিব্যেন্দু নন্দী প্রমুখ।
No comments