শ্রবণ প্রতিবন্ধীদের ভাইফোঁটা দিলেন মানসী দে শেঠ
ভাই বোনের সম্পর্কের বুনোনকে নতুন করে উজ্জ্বলতা দেয় ভাইফোঁটা। দৈনন্দিন জীবনযাপনে দুঃখ বেদনার মাঝখানে সমাজ সংসারের সম্পর্কগুলি কখনও আলগা হয়, কখনও মলিন হয়ে পড়ে। ভাইফোঁটার মতো আনন্দ অনু…
শ্রবণ প্রতিবন্ধীদের ভাইফোঁটা দিলেন মানসী দে শেঠ
ভাই বোনের সম্পর্কের বুনোনকে নতুন করে উজ্জ্বলতা দেয় ভাইফোঁটা। দৈনন্দিন জীবনযাপনে দুঃখ বেদনার মাঝখানে সমাজ সংসারের সম্পর্কগুলি কখনও আলগা হয়, কখনও মলিন হয়ে পড়ে। ভাইফোঁটার মতো আনন্দ অনুষ্ঠানের আন্তরিক উদযাপনে সেই সম্পর্ক হয়ে ওঠে প্রাণময়। ভাই বোনের চিরন্তন মধুর সম্পর্ক ভুলিয়ে দেয় সব ভেদাভেদ। ভাইফোঁটা অনুষ্ঠানের আয়োজনও এক অর্থে অটুট বন্ধনে আপন করে নেওয়ার উৎসব। বাঙালির ভাইফোঁটা উৎসব সমাজের উচ্চ-নিচ, জাতি ধর্মের বিভেদ মুছে সামাজিক মেলবন্ধনের এক প্রাঙ্গণ হয়ে ওঠে। রবিবার হলদিয়ার আইকেয়ার কমপ্লেক্সে 'অঙ্গীকার' ভবনে মানবাধিকার সংগঠন ও কংগ্রেস নেত্রী মানসী দে শেঠের আন্তরিক প্রয়াসে ভাইফোঁটা উৎসব সেকথা মনে করিয়ে দিল। কখনও দিদি, কখনও বোনের ভূমিকায় তিনি দু'শতাধিক ভাইকে সমস্ত রীতি প্রথা মেনে ভাইফোঁটা দিলেন। শিশিরে তৈরি চন্দন, ঘি, মধু, দইয়ের ফোঁটা পরিয়ে, ধান দুর্বো দিয়ে ভাইদের মঙ্গল কামনার পর সবাইকে নিজে হাতে মিষ্টিমুখ করালেন। শ্রবণ প্রতিবন্ধীদের স্কুল শ্রুতি'র ৩৫জন পড়ুয়াকে চন্দনেরফোঁটা পরিয়ে ভাইফোঁটা করেন। তাদের হাতে স্কুল ব্যাগ, টিফিন বাক্স ও জলের বোতল তুলে দেন উপহার হিসেবে। উপস্থিত ছিলেন প্রাক্তন সাংসদ ও আইকেয়ারের চেয়ারম্যান ড. লক্ষ্মণ চন্দ্র শেঠ।
No comments