ভিডিও দেখতে ক্লিক করুনhttps://youtu.be/WytpS8NClc8
একদিনের দাবার আসর হলদিয়াতে ?
পূর্ব মেদিনীপুর ডিস্ট্রিক্ট চেস এসোসিয়েশন এর উদ্যোগে হয়ে গেলো একদিনের পূর্ব মেদিনীপুর ডিস্ট্রিক্ট চেস চ্যাম্পিয়নশিপ হলদিয়ায় রিফাইনারি এমপ্…
ভিডিও দেখতে ক্লিক করুন
https://youtu.be/WytpS8NClc8
একদিনের দাবার আসর হলদিয়াতে ?
পূর্ব মেদিনীপুর ডিস্ট্রিক্ট চেস এসোসিয়েশন এর উদ্যোগে হয়ে গেলো একদিনের পূর্ব মেদিনীপুর ডিস্ট্রিক্ট চেস চ্যাম্পিয়নশিপ হলদিয়ায় রিফাইনারি এমপ্লয়ীজ ক্লাব অডিটোরিয়ামে। জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রায় ২১০ জন এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছিল। শীততাপ নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে 7 রাউন্ডের এই খেলায় হাড্ডাহাড্ডি লড়াই শেষে চ্যাম্পিয়ন উজ্জল প্রধান - - কাঁথি ও রানার্স আপ - জয়দীপ জানা - হলদিয়া
মেয়েদের মধ্যে সবার সেরা টপ - অনিশা ঘোষ - কোলাঘাট
সর্বকনিষ্ঠ দাবা প্লেয়ার হিসেবে সাড়ে চার বছরের অন্বিত কেও পুরস্কৃত করা হয়।মেইন ও বিভিন্ন বয়স ভিত্তিক পুরস্কার মিলিয়ে মোট সংখ্যা ৬৪। এছাড়া সব প্রতিযোগী দের ই-সার্টিফিকেট দেওয়া হয়।টুর্নামেন্ট কমিটির সভাপতি সব্যসাচী ত্রিপাঠী বাবু জানালেন কোনরূপ ডিস্ট্রিক্ট লেভেল প্রতিযোগিতায় এত প্লেয়ার এই প্রথম 200 পেরোলো।ডিস্ট্রিক্ট চেস অ্যাসোসিয়েশন এর সম্পাদক তন্ময় মাইতি জানান আগামী তিন মাসে আরো দুটি এইরকম প্রতিযোগিতা হবে। আয়োজক কমিটির সদস্য সুপ্রিয় মান্না বলেন আজকের সকাল পর্যন্ত প্রতিযোগীদের ঘুরিয়ে দিতে হয়েছে তবে এই প্রতিযোগিতা সারা জেলা জুড়ে একটি আলোরণ সৃষ্টি করেছে।টুর্নামেন্টটি ঘিরে এলাকায় উৎসাহ ছিল চোখে পড়ার মতো। দাবা খেলা নিয়ে বিভিন্ন মানুষের বিভিন্ন ধারণা রয়েছে কিন্তু আসলটা কি?
দাবা একটি জনপ্রিয় খেলা যা বোর্ড বা ফলকের উপর খেলা হয়। দাবা খেলার সর্বপ্রথম সূচনা হয় ভারতবর্ষে। যিনি দাবা খেলেন তাকে দাবাড়ু বলা হয়। দাবায় দু’জন খেলোয়াড় অংশগ্রহণ করে। দাবা খেলায় জিততে হলে বোর্ডের ওপর ঘুঁটি সরিয়ে বা চাল দিয়ে বিপক্ষের রাজাকে কোণঠাসা করে এমন স্থানে আনতে হয় যেখান থেকে রাজা আর স্থানান্তরিত হতে পারে না, দাবার পরিভাষায় একে বলে ‘কিস্তিমাত’।
যুদ্ধংদেহী ফলকক্রীড়া রূপে দাবা খেলার সুনাম রয়েছে। খেলার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে প্রতিপক্ষের ঘুঁটি আয়ত্তে আনার মাধ্যমে নতস্বীকারে বাধ্য করা। ফলকের উপর খেলা যায় এমন খেলাগুলোর মধ্যে এ খেলার বিশ্বব্যাপী অসম্ভব জনপ্রিয়তা রয়েছে। পরিকল্পনা অনুযায়ী অগ্রসরতা ও আক্রমণ চিহ্নিত করার দক্ষতার মাধ্যমে দাবাড়ুর শক্তিমত্তা যাচাই করা সম্ভবপর। প্রত্যেক খেলোয়াড়েরই রাজা, মন্ত্রী, হাতি, ঘোড়া, নৌকা ও বোড়ের সমন্বয়ে গঠিত ১৬ ঘুঁটির সৈনিকদল একে-অপরের বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অবতীর্ণ হয়। প্রত্যেক ঘুঁটিরই ক্রীড়াফলকে স্থানান্তরের বিশেষ ক্ষমতা রয়েছে। কোন কারণে ঘুঁটির মাধ্যমে প্রতিপক্ষের ঘুঁটিকে নিয়ন্ত্রণে আনতে পারলে তা অধিকৃত স্থানের পর্যায়ে পৌঁছে ও ক্রীড়াফলক থেকে সরিয়ে ফেলতে হয়।
*আরো নিত্য নতুন আপডেট খবর দেখতে
আমাদের whatsapp চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন*
WhatsApp channel link - https://whatsapp.com/channel/0029VaCqqNUGk1FyEgWxaZ2r
No comments