পৌর পাঠভবনের ছাত্র পরীক্ষায় তার আশানুরূপ ফল হয়নি তাই মন খারাপ! স্কুটনী করবে জিতেন্দ্র
উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা শেষের ৬৯ দিনের মাথায় ফলপ্রকাশ করা হল। চলতি বছরের ১৬ ফেব্রুয়ারি থেকে ২৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত পরীক্ষা চলে। মোট ১১দিন ধরে পর…
পৌর পাঠভবনের ছাত্র পরীক্ষায় তার আশানুরূপ ফল হয়নি তাই মন খারাপ! স্কুটনী করবে জিতেন্দ্র
উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা শেষের ৬৯ দিনের মাথায় ফলপ্রকাশ করা হল। চলতি বছরের ১৬ ফেব্রুয়ারি থেকে ২৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত পরীক্ষা চলে। মোট ১১দিন ধরে পরীক্ষা হয়। ৮ ই মে দুপুর ১টায় সাংবাদিক বৈঠক করে ফলপ্রকাশ করেন উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের সভাপতি চিরঞ্জীব ভট্টাচার্য। জানান, এবারে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৭ লক্ষ ৯০ হাজার। উত্তীর্ণ হয়েছেন ৬ লক্ষ ৭৯ হাজার ৭৮৪ জন পড়ুয়া। ৪৪-৫৬ অনুপাতে ছাত্র-ছাত্রীরা এবারে পরীক্ষা দিয়েছে। পরীক্ষার্থীদের মধ্যে ছাত্রদের তুলনায় এবারে ছাত্রীদের সংখ্যা ছিল প্রায় ১২ শতাংশ বেশি। মোট পরীক্ষার্থীর ৯০ শতাংশই পাস করেছে। পাসের হারের নিরিখে প্রথমে পূর্ব মেদিনীপুর, দ্বিতীয় দক্ষিণ ২৪ পরগনা, তৃতীয় পঃ মেদিনীপুর, চতুর্থ কালিম্পং এবং পঞ্চমে কলকাতা রয়েছে। রাজ্যের মোট ১০টি জেলায় পাসের হার ৯০ শতাংশেরও বেশি।
উচ্চমাধ্যমিকে প্রথম অভীক দাস তার প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৬ কোচবিহার ম্যাক উইলিয়াম হাই স্কুল আলিপুরদুয়ার। দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেছেন সৌম্যদীপ সাহা, তার প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৬ নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশন। তৃতীয় স্থান অধিকার করেছেন অভিষেক গুপ্ত তার প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৪ মালদা রামকৃষ্ণ মিশন।
মেধাতালিকায় প্রথম দশে ৫৮ জন ছাত্র ৩৫ জন ছাত্রী ২৩ জন।বুধবার প্রকাশিত হল উচ্চমাধ্যমিকের ফল। হলদিয়া পৌর পাঠভবন ছাত্র জিতেন্দ্র মাইতি, বাবা অরিন্দম মাইতি, রাধবল্লাভ চক।উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় তার আশানুরূপ ফল হয়নি তাই মন খারাপ। যদিও এখনো মার্কশিট হাতে পায়নি সূত্রে জানা যায় আগামী ১০ই মে স্কুল থেকে মার্কশিট পাওয়া যাবে মার্কশিট পাওয়ার পরেই সিদ্ধান্ত নিবেন বলে জানালেন জিতেন্দ্র বাবা অরিন্দম।
বিজ্ঞান বিভাগ ৪৪১ নম্বর পেয়েছে। তবুও মন খারাপ, কারণ গণিত, ফিজিক্স ও বাইলোজি তে নাম্বার কম পেয়েছে, স্কুটনী করবে বলে জানিয়েছেন। সে আগামীতে ডাক্তারী পড়তে চায়।
No comments