বন্দরের শ্রমিকদের বিক্ষোভ! ঠিকাদার সংস্থার অফিসের সামনেহলদিয়া বন্দরে শ্রমিকদের বিক্ষোভ অব্যাহত বন্দরের অধিকাংশ শ্রমিক ঠিকাদার সংস্থার সঙ্গে কাজ করেন, তাদের পিএফ,ইএসআই থেকে শুরু করে বিভিন্ন শ্রমিকদের পাওনা পোশাক জুতো শীতের পোশাক …
বন্দরের শ্রমিকদের বিক্ষোভ! ঠিকাদার সংস্থার অফিসের সামনে
হলদিয়া বন্দরে শ্রমিকদের বিক্ষোভ অব্যাহত বন্দরের অধিকাংশ শ্রমিক ঠিকাদার সংস্থার সঙ্গে কাজ করেন, তাদের পিএফ,ইএসআই থেকে শুরু করে বিভিন্ন শ্রমিকদের পাওনা পোশাক জুতো শীতের পোশাক ঠিকমতো ঠিকাদার সংস্থা দেয় না। সেজন্যই দীর্ঘ ২২ বছর কাজ এ এম এন্টারপ্রাইজে করার পর অন্য একটি ঠিকাদার সংস্থা ফাইভ স্টার গ্রুপ অফ কোম্পানি কাজে সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন।
লিখিতভাবে তারা এ এম এন্টারপ্রাইজ ওই ঠিকাদার সংস্থার কাছ থেকে অব্যাহতি চেয়েছেন কিন্তু দীর্ঘ কয়েক মাস হয়ে গেল তাদের পাওনা টাকা পয়সা সহ শ্রমকদের পাওনা জিনিসপত্র দিচ্ছেনা এবং তাদের গেট পাস ফাইভ স্টার গ্রুপ অফ কোম্পানি রেনুয়াল করতে গেলে এ এম এন্টারপ্রাইজ ঠিকাদার সংস্থা বাধা সৃষ্টি করছে । অবশেষে এম এন্টারপ্রাইজ ঠিকাদার সংস্থার গেটের সামনে শ্রমিকরা বিক্ষোভ দেখালেন। দীর্ঘ প্রায় আট মাস। কাজ না করিয়ে প্রায় ১৫০ জন শ্রমিকদের মাসিক বেতন দিয়ে যাচ্ছে ফাইভ স্টার গ্রুপ অফ কোম্পানি। কিন্তু কতদিন কাজ না করিয়ে পয়সা দিয়ে চলবে এই সংস্থা তাই শ্রমিকদের মধ্যে ও কাজ হারানোর আশঙ্কায় ভুগছেন বন্দরের শ্রমিক ,হলদিয়া বন্দরের ২০০৩ সাল থেকে শুরু হয়েছিল কার্গোপুল আর বন্দরের অধিকাংশ পণ্য খালাস দায়িত্ব দিয়েছিলেন ফাইভ স্টার গ্রুপ অফ কোম্পানি ২০২২ সাল থেকে কার্গোপুর নামক এই সংস্থাটি তুলে দিয়েছিলেন বন্দর কর্তৃপক্ষ অন্য একটি সংস্থাকে কাজ দিয়ে।
কিন্তু ফাইভ স্টার গ্রুপ অফ কোম্পানি তাদের কাজের বরাত থাকে এবং বেশ কিছু জন রয়ে যায়, কাজ নিয়ে এখন টালবাহানা চলছে। বন্দরের ভিতরে কোন ঠিকাদারের শ্রমিক কাজ করবে সে নিয়েই এখন জটিলতা। শ্রমিকদের কাজে লাগাতে বাধা দিচ্ছে বন্দরের অধিকাংশ শ্রমিক এবং ইউনিয়ন যদিও ফাইভ স্টার গ্রুপ অফ কোম্পানি কার্গোপুল শ্রমিকদের ১৮ মাস ধরে তাদের বেতন দিয়ে চলছে তার একটাই কারণ প্রশাসনিক এবং বন্দর কর্তৃপক্ষ এই সুরাহা করবে বলেই কিন্তু শ্রমিকরা এখন আশঙ্কা করছেন দীর্ঘদিন কাজ না করে কোম্পানি কতদিন বেতন দেবেন? যদি কোন সময় বেতন বন্ধ করে দেন তাহলে সেই সকল পরিবার কোথায় যাবে সেই আশঙ্কায় হলদিয়া বন্দরের গেটে ধর্নায় বসলেন কার্গোপুল ও আয়রন অর খালি শ্রমিকরা।
বন্দরের শ্রমিক বানেশ্বর রাজ বলেন ইউনিয়নকে জানিয়েও কোনো লাভ হয়নি। বন্দর কর্তৃপক্ষ কোন রকমের সহযোগিতা করছে না।
No comments