হলদিয়া পরিবেশ দপ্তরে সামনে অবস্থান-বিক্ষোভশিল্প শহরে কাজের এবং কর্মসংস্থান এবং পুনর্বাসনের দাবি নিয়ে প্রায় হলদিয়া বন্দর প্রশাসনিক ভবনের সামনে ২০০১৪ সাল ২৯ শে অক্টোবর থেকে ডেপুটেশনে বসে আছে।বন্দরের মূল কাজ পরিচালনা হয় যেখান থে…
হলদিয়া পরিবেশ দপ্তরে সামনে অবস্থান-বিক্ষোভ
শিল্প শহরে কাজের এবং কর্মসংস্থান এবং পুনর্বাসনের দাবি নিয়ে প্রায় হলদিয়া বন্দর প্রশাসনিক ভবনের সামনে ২০০১৪ সাল ২৯ শে অক্টোবর থেকে ডেপুটেশনে বসে আছে।
বন্দরের মূল কাজ পরিচালনা হয় যেখান থেকেই জহর টাওয়ার সামনে। দিনরাত্রি অবস্থানে বসে ছিলেন। বন্দর কর্তৃপক্ষ তাদেরকে অনুরোধ করে জহর টাওয়ারের সামনে জায়গা ছেড়ে নির্দিষ্ট একটি জায়গা দেখিয়ে দিলেন তারা সেখানেই বর্তমানে অবস্থানে রয়েছেন। প্রশাসনিক ভবন জহর টাওয়ারে যেতে হয় তাদের সামন থেকে কর্মরত শ্রমিকদের।
পৌরসভা ১৯ নম্বর ওয়ার্ডে ২০০৫- ২০০৬ সালের অধিগ্রহণ হয়েছিল সেই অধিগ্রহণ জায়গার উপরে রয়েছে পরিবেশ দপ্তরের অফিস। বাস্তু জায়গা গেছে তারা হয়েছেন বাস্তু হারা, অনেকেই জল জমি চলে গেছেন তারা হয়েছেন ক্ষতিগ্রস্ত। সেই সকল পরিবারের সদস্যরা কাজের দাবিতে সকাল থেকে পরিবেশ দপ্তরের সামনে লাগাতার অবস্থান-বিক্ষোভে সামিল হলেন ।
হলদিয়া উদ্বাস্তু ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারে কর্মসংস্থানের দাবিতে ২ রা ফেব্রুয়ারি ২০০৪ হলদিয়া পরিবেশ দপ্তরে সামনে অবস্থান-বিক্ষোভ। সূত্রে জানা যায়, পরিবেশ দপ্তরে নতুনভাবে কর্মী নিয়োগ হচ্ছে। বহিরাগতরা কাজে যুক্ত হচ্ছেন, সজন প্রসন চলছে বলে দাবি করলেন উদ্বাস্তু ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সদস্যরা। এর আগেও তারা লিখিত অভিযোগ জানিয়েছেন কিন্তু অভিযোগ নিতে অস্বীকার করেছেন পরিবেশ দপ্তরের বাধ্য হয়ে তারা অফিসের সামনে অবস্থান-বিক্ষোভে সামিল হলেন পাঁচ তফা দাবি নিয়ে আজ থেকে শুরু হল তাদের অবস্থান বিক্ষোভ। পরিবেশ দপ্তরে কর্মী নিয়োগ করা হচ্ছে এমনই অভিযোগ তুলে হলদিয়া পৌরসভা ১৯ নম্বর ওয়ার্ড উদবাস্তু ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার গুলি অনির্দিষ্টকালের জন্য অবস্থান বিক্ষোভে বসলো। বিক্ষোভকারীদের নেতৃত্ব দেন বিকাশ প্রামাণিক, মলয় কুমার প্রামাণিক, এবং শিখা মাইতি বিএমএস রাজ্য সভাপতি প্রদীপ বিজলী বলেন।নতুন করে কোন কারখানা হয়নি কর্মী নিয়োগ হয়নি সরকার পোর্টালের কথা বলেই মানুষকে এড়িয়ে দিচ্ছে। সঠিক মূল্যায়ন হয়নি জায়গা অধিগ্রহণের সময়, অবিলম্বে যাদের জায়গা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন তাদের চাকরি দেওয়ার দাবি করলেন।
No comments