Page Nav

HIDE

Grid Style

GRID_STYLE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

সমবায় ব্যাংক ডাকাতির ঘটনায় গ্রেপ্তার আরও ১

সমবায় ব্যাংক ডাকাতির ঘটনায় গ্রেপ্তার আরও ১গত ১৩ ই সেপ্টেম্বর  পূর্ব মেদিনীপুর জেলার শিল্প শহর হলদিয়া সুতাহাটা থানার অন্তর্গত দেউল পোতা অঞ্চল চকলালপুর গ্রামে সমবায় সমিতি দিন দুপুরে ডাকাতি হয়েছিল। তদন্তে নেমেছিলেন সুতাহাটা থান…

 




সমবায় ব্যাংক ডাকাতির ঘটনায় গ্রেপ্তার আরও ১

গত ১৩ ই সেপ্টেম্বর  পূর্ব মেদিনীপুর জেলার শিল্প শহর হলদিয়া সুতাহাটা থানার অন্তর্গত দেউল পোতা অঞ্চল চকলালপুর গ্রামে সমবায় সমিতি দিন দুপুরে ডাকাতি হয়েছিল। তদন্তে নেমেছিলেন সুতাহাটা থানার পুলিশ। তদন্তে নেবে ১৪ই সেপ্টেম্বর ভরে সুতাহাটা থানা এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে দুজনকে।ধৃতদের নাম রফিকুল সাহাজি, পূর্ব হালিশাপাড়া, মটরদিঘি, জীবনতলা, দক্ষিণ ২৪পরগণাএবং গফ্ফর মোল্লা, সুরিরাত, কালিকাটোলা, জীবনতলা।

৫ ই সেপ্টেম্বর সকালে একজন ডাকাত ধরা পড়ে রুহুল আমিন (সাহু) সুতাহাটা থানার পুলিশ দুজনকে হলদিয়া মহকুমার আদালতে তুললে বিচারক আগামী ২২ শে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছিলেন। আজ রুহুল আমিন  সাত দিনের পুলিশ হেফাজত নির্দেশ দেন বিচারক।

 হলদিয়ার সমবায় ব্যাঙ্কে ডাকাতির ঘটনায় পুলিস আরও একজনকে গ্রেপ্তার করেছে। ধৃতের নাম রহুল আমিন। দক্ষিণ ২৪ পরগনার জীবনতলা থানা এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিস। শুক্রবার ধৃতকে হলদিয়া মহকুমা আদালতে তোলা হলে বিচারক ৮ দিনের পুলিস হেফাজতের নির্দেশ দেন। গত দু' দিনে সুতাহাটা ও দক্ষিণ ২৪ পরগনার পুলিস যৌথভাবে অভিযান চালিয়ে মোট ৩ জনকে পাকড়াও করেছে। অন্য দুই ধৃতের নাম রফিকুল সাহাজি এবং গফ্ফর মোল্লা। এদের বাড়িও জীবনতলা এলাকায়। ওই তিনজন জীবনতলা থানা এলাকার এবং একজন সন্দেশখালি থানা এলাকার। তাকে পুলিস এখনও গ্রেপ্তার করতে পারেনি। তাছাড়া এখনও পর্যন্ত লুট হওয়া ১২ লক্ষ টাকারও হদিশ করতে পারেনি পুলিস। প্রসঙ্গত, বুধবার দুপুর সাড়ে ১২টা নাগাদ হলদিয়ার চকলালপুর-দেউলপোতা-গরাণখালি সমবায় কৃষি উন্নয়ন সমিতির ব্যাঙ্কে ফিল্মি কায়দায় ডাকাতি করে ৬ জন দুষ্কৃতী।

পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, দুষ্কৃতীরা ওইদিন কত টাকা লুট করেছিল তার হিসেব তাদের কাছে ছিল না। পালানোর সময়ে দুষ্কৃতীরা তিনটি দলে ভাগ হয়ে যায়। দু'জনের যে দলটি দীঘা-হাওড়া বাসে উঠেছিল তাদের কাছেই টাকার ব্যাগ দিয়েছিল বলে ধৃতরা দাবি করেছে পুলিসের কাছে। ওই দুষ্কৃতীদের পরিকল্পনা ছিল, কোনও একটি গোপন ডেরায় মিলিত হওয়ার পর ভাগ বাটোয়ারা হবে। টাকার অঙ্ক জানার জন্য তারা পরদিনের সংবাদপত্রের ভরসায় ছিল। কারণ সংবাদপত্রেই ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষ জানাবে কত টাকা লুট হয়েছে। কিন্তু দুষ্কৃতী চক্রের মূল পান্ডারা ধরা পড়ায় সব প্ল্যান ভেস্তে যায়। পুলিস ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করে ডাকাতির স্থানীয় যোগসূত্রের সন্ধান পেয়েছে। তবে, তদন্তের স্বার্থে এখনই সেই তথ্য প্রকাশ্যে আনতে চাইছে না। সুতাহাটা থানার ওসি অভিজিৎ পাত্র বলেন, লুটের টাকা উদ্ধারের জন্য পুলিস চেষ্টা চালাচ্ছে। ডাকাতির ঘটনায় ধৃতদের নামে এ ধরনের অনেক অভিযোগ রয়েছে।

 



No comments