Page Nav

HIDE

Grid Style

GRID_STYLE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

ব্লকে ব্লকে তৃণমূলের ধরনা

আজ ব্লকে ব্লকে তৃণমূলের ধরনা
 বাংলার প্রতি কেন্দ্রীয় সরকারের লাগাতার বঞ্চনা ও দেশজুড়ে জাতিদাঙ্গা শুরুর অভিযোগ সামনে রেখে আজ, রবিবার রাজ্যজুড়ে মোদি সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনে নামছে তৃণমূল কংগ্রেস। বাংলার সমস্ত ব্লকে এবং শহর ও শহর…

 





আজ ব্লকে ব্লকে তৃণমূলের ধরনা


 বাংলার প্রতি কেন্দ্রীয় সরকারের লাগাতার বঞ্চনা ও দেশজুড়ে জাতিদাঙ্গা শুরুর অভিযোগ সামনে রেখে আজ, রবিবার রাজ্যজুড়ে মোদি সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনে নামছে তৃণমূল কংগ্রেস। 

বাংলার সমস্ত ব্লকে এবং শহর ও শহরতলির সমস্ত ওয়ার্ডেই দুপুর ১২টা থেকে বিকেল চারটে পর্যন্ত ধরনায় বসছেন তৃণমূল কর্মীরা। ব্লক ও ওয়ার্ডের গুরুত্বপূর্ণ স্থানে তৃণমূল কংগ্রেসের মঞ্চে দলীয় কর্মীদের পাশাপাশি ১০০ দিনের শ্রমিকরাও থাকবেন। তৃণমূল নেত্রী মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় গত বুধবারই দলের এই রাজ্যব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা করে জানিয়েছিলেন, “কেন্দ্রীয় সরকারের সন্ত্রাস, সংখ্যালঘু, দলিত ও আদিবাসীদের উপর বিজেপির ধারাবাহিক অত্যাচারের প্রতিবাদে দাঙ্গাবাজদের বিরুদ্ধে ৬ আগস্ট তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীরা ধরনায় বসবে। এটা রাজনৈতিক প্রোগ্রাম, বাংলার প্রতিটা ব্লকে ব্লকে হবে ধরনা-বিক্ষোভ কর্মসূচি। শহর ও শহরতলির প্রতিটা ওয়ার্ডেও মিটিং মিছিল, ধরনা, প্রতিবাদ কর্মসূচি পালিত হবে।” তৃণমূলের এই কর্মসূচিতে ছাত্র, যুব, মহিলা, শ্রমিক সংগঠনের পাশাপাশি জয়হিন্দ ও অন্যান্য শাখা সংগঠনের সমস্ত সদস্যও অংশ নেবেন। দলের সমস্ত বিধায়ক, সাংসদ, পুরপ্রধান, বিদায়ী পঞ্চায়েত প্রধান, সভাধিপতি এবং কাউন্সিলরদের এই কর্মসূচিতে অংশ নিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ২০২১ সালের বিধানসভা ভোটে মোদি-শাহরা দল বেঁধে এসেও বাংলায় বিজেপি গোহারা হওয়ায় স্রেফ রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে রাজ্যের নায্য পাওনা টাকা আটকে রেখেছে বলে অভিযোগ তৃণমূলের।

বাংলার বঞ্চনা নিয়ে স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রীর দাবি, “একশো দিনের কাজে দেশের মধ্যে বাংলা পরপর পাঁচবার প্রথম হয়েছে। তাও আমাদের টাকা বন্ধ করে দেওয়া হল। গ্রামের গরিব লোকগুলি ১০০ দিনের কাজ করার পর টাকা পায়নি। কাজ করার ৩০ দিনের মধ্যে টাকা পাওয়ার কথা। প্রায় ৭ হাজার কোটি টাকা বাকি রেখেছে। কেন্দ্রের বাজেট দেখলে দেখবেন, সব রাজ্যকে তার পাওনা দিয়েছে। আর বাংলাকে দিয়েছে শূন্য। আমাদের নায্য প্রাপ্য দিচ্ছে না। রাজ্যে লক্ষ লক্ষ বাড়ির চাহিদা রয়েছে। দলিত, ওবিসি, সংখ্যালঘু, আদিবাসী, মাহাতো—কাউকেই আমরা আবাস যোজনার বরাদ্দ দিতে পারছি না।”

No comments