Page Nav

HIDE

Grid Style

GRID_STYLE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

১৬ই আগস্ট মধ্যে পঞ্চায়েতের বোর্ড গঠন নির্দেশ- মুখ্যমন্ত্রী

১৬ই আগস্ট মধ্যে পঞ্চায়েতের বোর্ড গঠন নির্দেশ- মুখ্যমন্ত্রীত্রিস্তরীয় পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠন প্রক্রিয়া শুরুর নির্দেশ দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আগামী ১৬ আগস্টের মধ্যে গোটা প্রক্রিয়া শেষ করে ফেলার কথাও জানিয়েছেন তি…

 



১৬ই আগস্ট মধ্যে পঞ্চায়েতের বোর্ড গঠন নির্দেশ- মুখ্যমন্ত্রী

ত্রিস্তরীয় পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠন প্রক্রিয়া শুরুর নির্দেশ দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আগামী ১৬ আগস্টের মধ্যে গোটা প্রক্রিয়া শেষ করে ফেলার কথাও জানিয়েছেন তিনি। তবে এই পর্বে ‘শান্তিপূর্ণ পরিবেশ” বজায় রাখার কথা ভরা বিধানসভায় দাঁড়িয়ে দলীয় বিধায়কদের স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন তৃণমূল নেত্রী। একইসঙ্গে বৃহস্পতিবার বিধানসভার অধিবেশন কক্ষে মমতার ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য, 'আমার মত অরাজনৈতিক পঞ্চায়েতের পক্ষে।' অর্থাৎ মুখ্যমন্ত্রী মনে করেন, কোনও প্রার্থী রাজনৈতিক প্রতীক সামনে রেখে ভোটে জিততেই পারেন। কিন্তু ত্রিস্তরীয় পঞ্চায়েত পরিচালনার ক্ষেত্রে রাজনীতি কখনও সামনে আসবে না। বোর্ড এবং পরিষেবা হবে রাজনীতির বাইরে। সবার জন্য।

কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে জয়ী প্রার্থীদের ভাগ্য ঝুলে থাকলেও বোর্ড গঠনে নিষেধাজ্ঞা জারি হয়নি। ফলত সেই সূত্রেই পঞ্চায়েতের বোর্ড গঠনে যাতে দেরি না হয়, তার জন্য বিধানসভাতে দাঁড়িয়েই বক্তব্য রাখেন মুখ্যমন্ত্রী। আর রাতেই সেই মর্মে বিজ্ঞপ্তি জারি হয়। তাতে স্পষ্ট বলা হয়েছে, আগামী ১৬ আগস্টের মধ্যেশান্তিপূর্ণ-সুস্থ- সুন্দরভাবে বোর্ড গঠন করতে হবে। আমি দেখতে চাই, গ্রাম বাংলা নিজের পায়ে দাঁড়াক। উন্নয়নের বাংলা হোক।

ত্রিস্তরেই বোর্ড গঠন করতে হবে। আর যেতে হবে।' তাই এই মুহূর্ত থেকে তৃণমূল শিবিরে ব্যাপক চর্চাও শুরু হয়ে গিয়েছে— কারা বসছেন জেলা পরিষদের সভাধিপতি পদে। কারা পাচ্ছেন পঞ্চায়েত প্রধানের পদ। তবে ভোটে কিছু এলাকায় গণ্ডগোলের যেন কোনওমতেই পুনরাবৃত্তি না হয়, সে ব্যাপারে কঠোরভাবে সতর্ক করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। দলীয় বিধায়কদের সামনে রেখে তিনি বলেন, “শান্তিপূর্ণ-সুস্থ - সুন্দরভাবে বোর্ড গঠন করতে হবে। আমি দেখতে চাই, গ্রাম বাংলা নিজের পায়ে দাঁড়াক। উন্নয়নের বাংলা হোক।'

এদিন, বিধানসভার অধিবেশনে পঞ্চায়েত নির্বাচন সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব জমা দেয় বিজেপি পরিষদীয় দল। অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় সেই প্রস্তাব গ্রহণ করে আলোচনার অনুমতি দেন। বিজেপি ও তৃণমূল বিধায়করা আলোচনায় অংশ নেন। আলোচনা পর্বে বিজেপির একাধিক বিধায়ক অভিযোগ করেন, এবারের পঞ্চায়েত নির্বাচনে অবাধে লুট ও ছাপ্পা হয়েছে। মানুষ ভোট দিতে পারেননি। আরও এক ধাপ এগিয়ে বিরোধী দলনেতা হুমকি দেন, 'বিজেপি ক্ষমতায় এলে এই পঞ্চায়েত নির্বাচনে কাজ করা জেলাশাসক, পুলিস সুপারদের জেলে

প্রত্যুত্তরে মমতা সামনে আনেন এবারের পঞ্চায়েত নির্বাচনের সামগ্রিক পরিস্থিতি। তাঁর বক্তব্য, ‘২২টি জেলার মধ্যে মাত্র ৭টি জায়গায় গণ্ডগোল হয়েছে। তৃণমূলের থেকে বিরোধীরা বেশি মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছে। আর ভোটের ফলাফলে দেখা গিয়েছে, বেশ কিছু আসনে বিজেপি, সিপিএম, কংগ্রেসও জিতেছে। তাহলে ভোট লুট হল কীভাবে? ৮০ হাজার কেন্দ্রীয় বাহিনী ছিল, নাকের ডগায় যদি সন্ত্রাস হয়, তাহলে বিজেপি কিছু করতে পারল না কেন? আসলে সবটাই

No comments