হলদিয়া পৌর এলাকায় মিটছে না বর্জ্য সমস্যা, চলছে নজরদারি
হলদিয়া পুর এলাকায় মিটছে না বর্জ্য সমস্যা। বর্জ্য সংগ্রহক সংস্থাকে একাধিক নির্দেশিকা দিল হলদিয়া পুরসভা। কিছুদিন আগেই হলদিয়া পৌরএলাকায় আবর্জনা স্তূপ দেখে ক্ষোভ প্রকাশ করে…
হলদিয়া পৌর এলাকায় মিটছে না বর্জ্য সমস্যা, চলছে নজরদারি
হলদিয়া পুর এলাকায় মিটছে না বর্জ্য সমস্যা। বর্জ্য সংগ্রহক সংস্থাকে একাধিক নির্দেশিকা দিল হলদিয়া পুরসভা। কিছুদিন আগেই হলদিয়া পৌরএলাকায় আবর্জনা স্তূপ দেখে ক্ষোভ প্রকাশ করেছিলেন খোদ জেলাশাসক। পৌর সভ পক্ষে- শোকজ করা হয়েছিল বর্জ্য ব্যবস্থাপক সংস্থাকে। পাল্টা মানুষের অসচেতনতাকে দুষেছিল ঐ সংস্থা। এবার পুরএলাকায় আবর্জনা সংগ্রহ নিয়ে সেই সংস্থাকে একাধিক নির্দেশিকা দিল হলদিয়া পুরসভা।
পুরসভা সূত্রে খবর, বছরে প্রায় পাঁচ কোটি টাকা বর্জ্য ব্যবস্থাপক ও সংগ্রাহক সংস্থাকে দেওয়া হয়। এরপরেও পুরএলাকার বিভিন্ন অঞ্চলে আবর্জনা পড়ে থাকতে দেখা যায়। এর ফলে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশের সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে পরিবেশ দূষণ। এত টাকা খরচের পরেও কেন এই অবস্থা তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন ১৩ নম্বর ওয়ার্ডেরপুরবাসী জ্যোতিপ্রসাদ দাস। তারই প্রেক্ষিতে এই নির্দেশিকা।
সপ্তাহখানেক আগে বর্জ্য ব্যবস্থাপক সংস্থার সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠকে বসেন পুর প্রতিনিধিরা। পুরসভার তরফে জানিয়ে দেওয়া হয় কোথায় সংস্থার কোন গাড়ি বর্জ্য সংগ্রহ করতে যাচ্ছে তা জিপিএস ট্র্যাক করে নজরে রাখতে হবে। বর্জ্য সংগ্রাহক প্রতিটি গাড়িতে জিপিএস সিস্টেম বসাতে হবে। যাতে পুরসভার প্রশাসনিক ভবন থেকে পুরকর্মীরা বর্জ্য সংগ্রাহক গাড়ির গতিবিধি নজর রাখতে পারেন। বৈঠকে বাড়ি বাড়ি গিয়ে আবর্জনা সংগ্রহে জোর দিয়েছে পুরসভা।
বর্জ্য ব্যবস্থাপক সংস্থার কোনও প্রতিনিধি এই নিয়ে কোনও মন্তব্য করেননি। হলদিয়ার পুর প্রশাসক সুপ্রভাত চট্টোপাধ্যায় বলেন, “বর্জ্য ব্যবস্থাপক সংস্থার গাড়ি কোথায় কোথায় বর্জ্য সংগ্রহ করছে তা জিপিএস সিস্টেমের মাধ্যমে দেখা হবে। এছাড়াও একাধিক নির্দেশ দেয়া হয়েছে সংস্থাকে।
No comments