Page Nav

HIDE

Grid Style

GRID_STYLE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

পরম্পরার উদ্যোগে বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে উচ্চাঙ্গ সংগীতের সন্ধ্যা

পরম্পরার উদ্যোগে বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে উচ্চাঙ্গ সংগীতের সন্ধ্যা 
আধার কেটে আসুক আলো শুভ সূচনা ২০২৩ বিদায় ২০২২। পুরানো কে বিদায় জানিয়ে নতুন কে বরনের পালা। নতুন বছরের করোনা মুক্ত হোক ।
২০২৩ নববর্ষের  উৎসবে আধার কেটে আলো আসুক সকলের জী…

 


পরম্পরার উদ্যোগে বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে উচ্চাঙ্গ সংগীতের সন্ধ্যা 


আধার কেটে আসুক আলো শুভ সূচনা ২০২৩ বিদায় ২০২২। পুরানো কে বিদায় জানিয়ে নতুন কে বরনের পালা। নতুন বছরের করোনা মুক্ত হোক ।


২০২৩ নববর্ষের  উৎসবে আধার কেটে আলো আসুক সকলের জীবনে। আর এই কামনা করেই শুরু হোক নতুন কে বরণ। প্রিয়জনদের শুভেচ্ছা পাঠিয়ে নিজের মনের কথা নববর্ষের শুভেচ্ছা ভালো করে দিন একে অপরকে। মনের অন্ধকার কে বিদায় জানিয়ে নতুন আলোর দিগন্তে সকলের জীবনকে আলোতে ভরিয়ে দিন শুভেচ্ছা বার্তার মাধ্যমে । প্রিয়জনের মন ভালো রাখতে নববর্ষের একগুচ্ছ শুভেচ্ছা জানাতে হলদিয়া চৈতন্যপুর পরম্পরা উচ্চাঙ্গ সংগীত স্কুলের উদ্যোগে বর্ষ বিদায় এবং বর্ষবরণ ২০২৩অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। পরম্পরা প্রায় দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে  চৈতন্যপুর এলাকার উচ্চাঙ্গ সংগীতে তালিম দিয়ে আসছেন। জানাযায় এই বিদ্যালয় থেকে রূপক মিদ্যার মতো  বহু ছাত্র-ছাত্রী উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতের উপর গবেষণা করছেন। ২০০৫ সালে সুতাহাটা থানার অন্তর্গত চৈতন্যপুরে পরম্পরা উচ্চাঙ্গ সংগীতের বিদ্যালয় পথ চলা শুরু হয়। বর্তমানে এই বিদ্যালয়ে কুড়িজন ছাত্র-ছাত্রী উচ্চাঙ্গ সংগীত শেখেন। বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে উদ্বোধক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হিমাংশুশেখর চক্রবর্তী উচ্চাঙ্গ সঙ্গীত শিক্ষক ,প্রধান অতিথি ছিলেন শ্যামল শোভন চক্রবর্তী বিশিষ্ট সংগীত শিক্ষক ,এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বিশেষ অতিথি হিসেবে পরানচক শিক্ষা নিকেতনের শিক্ষক মধু রায়। বর্ষবরণ অনুষ্ঠানের বিশেষ আকর্ষণ খেয়াল ও উপ শাস্ত্রীয় সংগীত পরিবেশন করেন গোপা বিশ্বাস ,তবলায় সঙ্গৎ করেন বেতার ও দূরদর্শন শিল্পী অর্ক ব্যানার্জি, হারমোনিয়ামে সঙ্গৎ করেন রাজিব সামন্ত। প্রায় দুই শতাধিক ছাত্র-ছাত্রী ও অভিভাবকদের নিয়ে বর্ষসেরা ও বর্ষবরণ অনুষ্ঠান হয়। উপস্থিত এক অভিভাবিকা কবিতা চক্রবর্তী বলেন বর্তমান সমাজের নতুন প্রজন্ম অবক্ষয়ের পথে। সংগীতের মধ্যে সংগীতের তাল ও ছন্দ বিকৃত করা হচ্ছে। উচ্চাঙ্গ ও শাস্ত্রীয় সংগীত কে আমাদের ধরে রাখতে হবে। স্কুলের শিক্ষিকা গোপা বিশ্বাস বলেন বর্তমান সমাজে ডিজে মিউজিক আশায় শাস্ত্রীয় ও উচ্চাঙ্গ সংগীত হারিয়ে যেতে বসেছে। আমাদের পুরাতন ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে হবে। সেজন্যই পড়াশুনো খেলাধুলার সাথে সাথে ছেলেমেয়েদের উচ্চাঙ্গ সংগীত শেখার উপর গুরুত্ব দিতে হবে।

No comments