Page Nav

HIDE

Grid Style

GRID_STYLE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

সোশ্যাল মিডিয়ার উপর কঠোর নজরদারি দরকার-দাবি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক দাবি স্বরাষ্ট্র মন্ত্র

সোশ্যাল মিডিয়ার উপর কঠোর নজরদারি দরকার
দেশের অন্দরে এবং বাইরে তৈরি হয়েছে বহু সাইবার সেনা। সোশ্যাল মিডিয়াকে ব্যবহার করে দেশে গণহত্যা ও সংঘর্ষের চক্রান্ত চলছে। এই প্রবণতা = আরও বাড়বে। বস্তুত, দেশজুড়ে অশান্তি সৃষ্টির মূল কারণই হ…

 




সোশ্যাল মিডিয়ার উপর কঠোর নজরদারি দরকার


দেশের অন্দরে এবং বাইরে তৈরি হয়েছে বহু সাইবার সেনা। সোশ্যাল মিডিয়াকে ব্যবহার করে দেশে গণহত্যা ও সংঘর্ষের চক্রান্ত চলছে। এই প্রবণতা = আরও বাড়বে। বস্তুত, দেশজুড়ে অশান্তি সৃষ্টির মূল কারণই হবে হোয়াটসঅ্যাপ,ফেসবুক, টুইটার। তাই এখনই সোশ্যাল মিডিয়ার উপর কঠোর নজরদারি দরকার। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের কাছে এমনই রিপোর্ট এসেছে। এখন আর সরাসরি ময়দানে নেমে প্ররোচনা, হিংসার উস্কানি অথবা গোপন স্থানে বসে দেশে অশান্তি সৃষ্টির প্রয়োজন হচ্ছে না। তার থেকে অনেক বেশি কার্যকর ভূমিকা নিয়েছে ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ, টুইটার সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে।

দেশে অরাজকতা তৈরির এই প্রবণতা বাড়বে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের কাছে এই রিপোর্ট দিয়েছে ব্যুরো অব পুলিশ রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের অধীনে থাকা এই সংস্থা অপরাধের গতিপ্রকৃতি, পুলিশের আধুনিকীকরণ, অপরাধ ও তদন্ত প্রক্রিয়া, বদলে, যাওয়া অপরাধের প্রক্রিয়ার মতো বিষয়ে বিভিন্ন সময় সরকারকে রিপোর্ট জমা দেয়। খসড়া রিপোর্টে আগামী ২৫ বছর ভারতে অপরাধের গতিপ্রকৃতি কেমন হবে এবং কোন কোন অপরাধের প্রক্রিয়া সবথেকে বেশি জোরালো হবে, সেই বিষয়গুলি তুলে ধরা হয়েছে। কেন্দ্ৰীয় ইনটেলিজেন্স এজেন্সি এবং রাজ্য

চুড়ান্ত একটি রিপোর্ট তৈরি করবে কেন্দ্র। এই কারণে সম্ভাব্য অপরাধ প্রবণতা বৃদ্ধি নিয়ে তালিকা করতে বলা হয়েছে কেন্দ্রীয় এজেন্সিগুলিকে।

যে অপরাধ আগামী ২৫ বছরে ভারতে সবথেকে উদ্বেগজনক অবস্থায় যেতে চলেছে সেগুলি হল, সাইবার ক্রাইম, ড্রোন অ্যাটাক, প্রোটেকশন ভঙ্গ ডেটা ও সাম্প্রদায়িক হানাহানি। আর সর্বোপরি সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে চরম অশান্তি। একটি জনপদে একবার কোনও অশান্তি শুরু করানো গেলে, তারপর দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ওই অশান্তিকে ছড়িয়ে দিতে সোশ্যাল মিডিয়ার জুড়ি মেলা ভার। একাধিক ক্ষেত্রে দেশের কোনও একটি। প্রান্তে হওয়া ঘটনাকে ব্যবহার করে

অন্য যে অপরাধপ্রবণতার তালিকা তৈরি হয়েছে তার মধ্যে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য অনলাইন এবং ব্যাঙ্কিং প্রতারণা। প্রযুক্তিনির্ভর এই অপরাধের মোকাবিলা কীভাবে করা যায়, সেটি দ্রুত স্থির করতে হবে। রাজ্য পুলিশ এবং কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা এজেন্সির মধ্যে সমন্বয় রেখে এই কারণেই তৈরি করা হতে পারে নতুন একটি মনিটরিং

হয়। তারপর একই ধাঁচের অশান্তি দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে পড়ছে। কয়েকবার এই কাজে সাফল্য পাওয়ার পর এবার আরও জোরালোভাবে সোশ্যাল মিডিয়ার ময়দানে নেমেছে সাইবার সেনা। যাদের দেশের ভিতর এবং বাইরে থেকে ব্যবহার করা হচ্ছে

No comments