Page Nav

HIDE

Grid Style

GRID_STYLE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

রাজ্যের বিরোধী দলনেতাকে চরম হুঁশিয়ারি দিলেন রামনগরের তৃণমূল বিধায়ক কারামন্ত্রী অখিল গিরি

রাজ্যের বিরোধী দলনেতাকে চরম হুঁশিয়ারি দিলেন রামনগরের তৃণমূল বিধায়ক  কারামন্ত্রী অখিল গিরিনন্দীগ্রামে গিয়ে রাজ্যের বিরোধী দলনেতাকে চরম হুঁশিয়ারি দিলেন রামনগরের তৃণমূল বিধায়ক তথা রাজ্যের স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত কারামন্ত্রী অখিল গিরি…

 




রাজ্যের বিরোধী দলনেতাকে চরম হুঁশিয়ারি দিলেন রামনগরের তৃণমূল বিধায়ক  কারামন্ত্রী অখিল গিরি

নন্দীগ্রামে গিয়ে রাজ্যের বিরোধী দলনেতাকে চরম হুঁশিয়ারি দিলেন রামনগরের তৃণমূল বিধায়ক তথা রাজ্যের স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত কারামন্ত্রী অখিল গিরি। নন্দীগ্রাম সহ জেলায় কোথাও বিশৃঙ্খলা ছড়াতে চাইলে শুভেন্দু অধিকারীর হাত ভেঙে দেওয়ার হুঁশিয়ারি দেন অখিল। সেই সঙ্গে শুভেন্দুর পাঁজর ভেঙে দেওয়ারও হুমকি দেন তিনি।

মাইক হাতে অখিলের মন্তব্য, “শুভেন্দু খুব বাড়াবাড়ি করছে। সেন্ট্রাল বাহিনী নিয়ে। ওর হাত ভেঙে দেব, পাঁজর ভেঙে দেব। শুধু মমতা ব্যানার্জী চায় না বলেই আমি চুপ আছি। নাহলে ওর পাঁজর ভেঙে দেব। আমরা রাস্তায় নামি না বলে শান্তি চাই বলে চুপ করে আছি। তবে এভাবে সবসময় চুপ থাকব না। দলকে বাঁচাতে আমরা সমস্ত শক্তি নিয়েই ঝাঁপাব।প্রসঙ্গতঃ বৃহস্পতিবার নন্দীগ্রামের গোকুলনগরের করপল্লীতে পৃথক ভাবে শহীদ দিবস পালন করেছিল তৃণমূল ও বিজেপি। সেই সভা শেষ হওয়ার পর গভীর রাতে তৃণমূলের শহীদ মঞ্চে অজ্ঞাত পরিচয় ব্যক্তিরা আগুন ধরিয়ে দেয়। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে শুক্রবার সকাল থেকেই উত্যপ্ত ছিল নন্দীগ্রাম।

সেই ঘটনার পরেই নন্দীগ্রামে ছুটে যান পূর্ব মেদিনীপুরের সাংগঠনিক সমন্বয় সাধনের দায়িত্বপ্রাপ্ত তৃণমূল মুখপাত্র কুনাল ঘোষ, মন্ত্রী শশী পাঁজা, প্রাক্তন মন্ত্রী সৌমেন মহাপাত্র, মন্ত্রী অখিল গিরি সহ একঝাক জেলা নেতৃত্বরা। সেই সভাতে দাঁড়িয়েই শুভেন্দুর বিরুদ্ধে সরাসরি আক্রমণ শানান অখিল গিরি।শুভেন্দু অখিলকে মাঝে মধ্যে হাফপ্যান্ট মন্ত্রী বলে কটাক্ষ করেন। সেই কথার রেশ ধরে অখিলের মন্তব্য, “আমি নাকি হাফ প্যান্ট, তাহলে তোমার বাবা কি ছিল? নেংটি মন্ত্রী? আমার মাথার ওপরে তো কেউ নেই, তোমার বাবার মাথার ওপরে আরও মন্ত্রী ছিল। তাই উনি নেংটি মন্ত্রী ছিলেন“। তাঁর আরও সংযোজন, “শুভেন্দুকে মেয়েরা পছন্দ করে না বলে বারেবারে বলে ডোন্ট টাচ মাই বডি। এখানে লোকেরা মার খাচ্ছে আর উনি পালিয়ে যাচ্ছেন জেলে। বলছেন আমাকে অ্যারেস্ট করুন”।অখিলের দাবী, “আমরা খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই নন্দীগ্রামকে বাঁচাতে নন্দীগ্রামের মানুষের পাশে দাঁড়াতে রাজ্যের সমস্ত নেতারা ছুটে এসেছি। আমার বক্তব্য হচ্ছে ২৪ ঘন্টার মধ্যে গ্রেফতার করতে হবে। তা না হলে মঙ্গলবারদিন গোটা নন্দীগ্রাম জুড়ে জমায়েত করা হবে। প্রশাসন আমাদের সহযোগিতা করুন। আমরা বলি, আপনারা আগুন নিয়ে খেলবেন না”।

অখিলের হুঁশিয়ারি, “আমরা রামকৃষ্ণ মিশনের লোক নয়, আমরা দলের লোক। শুধু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে সম্মান করতেই আমরা ভূমি উচ্ছেদ প্রতিরোধ কমিটি তৈরি করেছিলাম। তবে পার্টিকে রক্ষা করতে শান্তি রক্ষা করতে আমরা বিরোধী দলনেতার মুখোশ খুলে দিতে চাই। ও কতবড় কথা বলতে চায় দেখবো”।

No comments