হলদিয়া বন্দরে ফের "এবিজি"র ছায়া, জাহাজ খালাস নিয়ে টানাপোড়েন দুই ঠিকাদার সংস্থার
১৩নম্বর বার্থ জাহাজের পণ্য খালাস ঘিরেই দুই লেবার সাপ্লাই ঠিকাদার এজেন্সির গণ্ডগোল হলদিয়া বন্দরের কাজ বন্ধ। রাজ্যের মা মাটি মানুষের সরক…
হলদিয়া বন্দরে ফের "এবিজি"র ছায়া, জাহাজ খালাস নিয়ে টানাপোড়েন দুই ঠিকাদার সংস্থার
১৩নম্বর বার্থ জাহাজের পণ্য খালাস ঘিরেই দুই লেবার সাপ্লাই ঠিকাদার এজেন্সির গণ্ডগোল
হলদিয়া বন্দরের কাজ বন্ধ। রাজ্যের মা মাটি মানুষের সরকার একদিন সমদিবস নষ্ট হয়নি বলে বারে বারে দাবি করেন । কিন্তু দীর্ঘক্ষণ কাজ বন্ধ রয়েছে, হলদিয়া বন্দরের ১৩ নম্বর বার্থে। লোকসান হচ্ছে কয়েক লক্ষ টাকা বন্দরে। যদিও শ্রমিকদের মধ্যে কোন সমস্যা নেই কিন্তু কাজ বন্ধ রয়েছে ঠিকাদারদের কাজের জটিলতা জন্য । মা মাটি মানুষের সরকারের শ্রমিক প্রতিনিধি আইএনটিটিউসি সারা জেলা জুড়ে রয়েছে সমস্ত কারখানার নিয়োগ সংক্রান্ত বিষয় দেখছেন নবান্নের তৈরি করা প্রশাসনিক কর্তা ব্যক্তিরা। শিল্পশহর হলদিয়া দীর্ঘ সময় কাজ বন্ধ শ্রমিকরা বেসামাল হয়ে পড়ল। কখন মিটবে সমস্যা সে নিয়েই এখন সকলেই দ্বন্দ্বে রয়েছে। হলদিয়া বন্দরের দুই ঠিকাদারদের কব্জির লড়াইয়ে আটকে গেল কাজ। দীর্ঘ সময় জাহাজ দাঁড়িয়ে থাকলো। শ্রমিকদের মধ্যে চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। কয়েক লক্ষ টাকা লোকসান বন্দরের। আইএনটিইউসি জেলা সভাপতি শিব নাথ সরকার বলেন দুই ঠিকাদারের কাজ কে করবে এই নিয়েই বিতর্ক। জাহাজ দাঁড়িয়ে রয়েছে বন্দর কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলেছি যত শীঘ্র এই সমস্যায় মিটিয়ে নিক ।তিনি স্বীকার করে নিলেন দীর্ঘ সময় কাজ বন্ধ থাকায় লোকসান হল বন্দরের। সি আই টি ইউ রিজিওনাল কমিটির অন্যতম নেতৃত্ব অচিন্ত্য শাসমল বলেন ২০১১ সাল থেকে তৃণমূল কংগ্রেস ক্ষমতা আসার পর থেকেই হলদিয়া বন্দরের কাজ নিয়ে টালবাহানা শুরু হয়েছিল। এবিজে কে তাড়ানোর মধ্য দিয়ে এখনো সেই ট্র্যাডিশান রয়েছে। শ্রমিকদের স্বার্থ না দেখেই ঠিকাদারদের স্বার্থই বেশি দেখছে বর্তমান সরকার। এটা বন্ধ হওয়া দরকার। কলকাতা পোর্ট শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জী ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক প্রদীপ বিজলী বলেন প্রায় ২৪ ঘন্টা হতে চলল কাজ বন্ধ। তিনি বলেন বন্দর কর্তৃপক্ষ হস্তক্ষেপে এই সমস্যার মিটিয়ে স্বাভাবিক কাজকর্ম চালু হোক বন্দর কর্তৃপক্ষ নজর দিক।
সূত্রের খবর ফাইভ স্টার গ্রুপ গ্রুপ অফ কোম্পানি ১৩ নম্বর বাড়ছে কাজ পেয়েছিল টেন্ডার এর মাধ্যমে সেই কাজ শ্রমিকদের নিয়ে কাজ করতেন। বর্তমান কার্গোপুল শ্রমিকদের বিভিন্নভাবেই রিপ্লে কোম্পানির যুক্ত অ্যারো কোম্পানি আন্ডারে রয়েছে কার্গোপুল শ্রমিকরা। ফাইভ স্টার গ্রুপ অফ কোম্পানির কর্ণধার শেখ মজাফফর বলেন ফাইভস্টার কাজ পেয়েছে, ফাইভ স্টার এই কাজ করবে। যেকোনো ভাবে যথাসময়ে জাহাজে খালি করাই হবে মুলত কাজ। আমরা নিয়ম মত কাজের টেন্ডার পেয়েছি কাজ করতে বাধা দিচ্ছে বন্দর কর্তৃপক্ষ । আমরা কাজ করতে রাজি আছি কিন্তু ফাইভস্টারের ব্যানারেই ১৩ নম্বর বার্থে যতদিন পর্যন্ত টেন্ডার রয়েছে ততদিনই কাজ করবে।
No comments