Page Nav

HIDE

Grid Style

GRID_STYLE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

৩৫০ বছরের পুরনো কেশবপুরের মাইতি পরিবারের পুজো আজও হয়ে চলেছে পুরনো ঐতিহ্য নিয়ে

৩৫০ বছরের পুরনো কেশবপুরের মাইতি পরিবারের পুজো আজও হয়ে চলেছে পুরনো ঐতিহ্য নিয়েখড়গ ধোয়া জল খেলেই নাকি সেরে যায় রোগ,দূর থেকে পুণ্যার্থীরা আসেন সেই জলের আশায়,৩৫০ বছরের পুরনো কেশবপুরের মাইতি পরিবারের পুজো আজও হয়ে চলেছে পুরনো ঐতিহ…

 


৩৫০ বছরের পুরনো কেশবপুরের মাইতি পরিবারের পুজো আজও হয়ে চলেছে পুরনো ঐতিহ্য নিয়ে

খড়গ ধোয়া জল খেলেই নাকি সেরে যায় রোগ,দূর থেকে পুণ্যার্থীরা আসেন সেই জলের আশায়,৩৫০ বছরের পুরনো কেশবপুরের মাইতি পরিবারের পুজো আজও হয়ে চলেছে পুরনো ঐতিহ্য নিয়ে


পূর্ব মেদিনীপুরের মহিষাদলের কেশবপুরের মাইতি পরিবারের প্রায় ৩৫০ বছরের পুরনো পুজোকে ঘিরে মেতে ওঠে কয়েক হাজার মানুষ। মানুষের বিশ্বাস সংরক্ষিত খড়গ ধোয়া জল খেলে পূর্ণ হয় সমস্ত মনোবাঞ্ছা সেরে যায় সমস্ত রোগ অসুখ। আর সে বিশ্বাস থেকেই প্রতিদিন দূর দূরান্ত থেকে লোক আসেন সেই খড়্গ স্পর্শ জল খাওয়ার জন্য। অত্যন্ত গ্রামে কেশবপুরের মাইতি পরিবারের দুর্গাপূজা প্রায় ৩৫০ বছরের পুরনো। প্রথমে হতো ঘট করে পুজো। কিছু বছর ঘট পূজা হওয়ার পরে কুল পুরোহিত স্বপ্না আদেশ পান রূপনারায়ণ নদের সাথে সংযুক্ত একটি  খাল গেছে মন্দিরের পাশ দিয়ে। ওই নদীর পাশে একটি গাছে প্রতিমার কাঠামো এবং খড়গ আটকে রয়েছে, সেগুলি তুলে প্রতিষ্ঠা করার। সকাল সকাল কুলো পুরোহিত মাইতি পরিবারের সদস্যদের সে কথা জানালে পুরোহিত এবং মাইতি পরিবারে সদস্যরা নদীর পাড়ে যান এবং দেখেন ওখানে কাঠামো এবং খড়্গ আটকে রয়েছে। তারপর থেকেই ঘট পুজোর পরিবর্তে প্রতিমা পূজা শুরু হয়। সেই থেকে একইভাবে একই কাঠামোর পুজো হয়ে আসছে। শুধু পুজোর দিন নয় বছরের অন্যান্য দিনও দূর দুরান্ত থেকে লোক আসেন খড়্গ স্পর্শ জল খাওয়ার জন্য। বর্তমান সময়ে প্রায় বারটি  পরিবার খরচ সামলান এই পুজোর। অষ্টমীর দিন প্রায় ১৫ থেকে ২০ হাজার মানুষের ভিড় হয় পুষ্পাঞ্জলি দেওয়ার জন্য। এক কথায় আভিজাত্য না থাকলেও ভক্তির মিশেলে আজও অনন্য পূর্ব মেদিনীপুরের মহিষাদলের মাইতি বাড়ির পুজো।

No comments