নয়াচরে মৎস্য হাব ইকো টুরিজম গড়ে তোলার তোৎপরতা শুরু, খুশি এলাকার বাসিন্দা থেকে মৎস্যচাষীরা নন্দীগ্রামে পেট্রোরশায়ন শিল্পতালুক গড়তে গিয়ে বাধার মুখে পড়ে নয়াচরে পেট্রোরশায়ন শিল্প গড়তে চেয়েছিল তদানিন্তন বাম সরকার। কিন্তু শেষ পর্যন্…
নয়াচরে মৎস্য হাব ইকো টুরিজম গড়ে তোলার তোৎপরতা শুরু, খুশি এলাকার বাসিন্দা থেকে মৎস্যচাষীরা
নন্দীগ্রামে পেট্রোরশায়ন শিল্পতালুক গড়তে গিয়ে বাধার মুখে পড়ে নয়াচরে পেট্রোরশায়ন শিল্প গড়তে চেয়েছিল তদানিন্তন বাম সরকার। কিন্তু শেষ পর্যন্ত্য তাও সম্ভব হয়নি। তারপর হলদি নদী দিয়ে বয়ে গেছে অনেক জল। এবার সেই জায়গায় বর্তমান সরকার গড়ে তুলতে চায় মৎস্য হাব, ইকো টুরিজম থেকে একাধিক উন্নয়নমূলক প্রকল্প। সেই কাজ যাতে দ্রুত শুরু করা যায় তার জন্য আগে কি কি করনীয় তা খতিয়ে দেখে মৎস্যদপ্তরে আধিকারিকরা। এলাকার মানুষের জন্য স্বাস্থ্য পরিষেবা থেকে শুরু করে যাতায়াতের মাধ্যম সবকিছুই খতিয়ে দেখার কাজ শুরু হয়েছে। যাতায়াতের জন্য জেটি পরিষেবা আগে গড়ে তোলার প্রয়োজন। তাই রবিবার খড়্গপুর আই আই টির ইঞ্জিনিয়ার ও মৎস্য দপ্তরের আধিকারিকরা এলাকায় যান। সেখানে গিয়ে সমস্ত কিছু পরিদর্শন করেন।
গত বছরের ১৮ই নভেম্বর হাওড়ার উলুবেড়িয়ায় প্রশাসনিক সভা থেকে নয়াচরে ফিশিং হাব গড়ে তোলার উদ্যোগের কথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের গলায়। এরপর তৎপর হয় রাজ্য প্রশাসন। ওইবছরের ২৪শে নভেম্বর মৎস্য দপ্তরের সচিব ও অতিরিক্ত মুখ্যসচিব অত্রি ভট্টাচার্যের নেতৃত্বে প্রশাসনিক আধিকারিকরা নয়াচর ঘুরে দেখেন। তারপর শুরু হয় জমি জরিপের কাজ। জুলাই মাসদ মৎস্য দপ্তরের সচিব, পরিবহন দপ্তরের আধিকারিক, বন ও পরিবেশ দপ্তরের আধিকারিক সহ প্রশাসনিক আধিকারিকরা ফের নয়াচর ঘুরে দেখেন।
রাজ্য সরকার মৎস্য চাষিদের কথা ভেবে যেভাবে তাদের পাশে দাঁড়িয়েছে তাতে তারা ভীষণ খুশি। তবে কতদিনে প্রকল্পের কাজ সম্পূর্ণ সম্পন্ন হবে তা দেখার।
No comments