রবিবার ডাক্তারিতে ভর্তির প্রবেশিকা পরীক্ষা ন্যাশনাল এলিজিবিলিটি কাম এন্ট্রান্স টেস্ট (নিট) অনুষ্ঠিত হতে চলেছে। ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সির তত্ত্বাবধানে দেশের ১৮ লক্ষ ৭২ হাজার ছাত্রছাত্রী এই পরীক্ষায় বসলেন। মহিলা পরীক্ষার্থীর সংখ্য…
রবিবার ডাক্তারিতে ভর্তির প্রবেশিকা পরীক্ষা ন্যাশনাল এলিজিবিলিটি কাম এন্ট্রান্স টেস্ট (নিট) অনুষ্ঠিত হতে চলেছে। ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সির তত্ত্বাবধানে দেশের ১৮ লক্ষ ৭২ হাজার ছাত্রছাত্রী এই পরীক্ষায় বসলেন। মহিলা পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১০ লক্ষ ৬৪ হাজার। পশ্চিমবঙ্গ থেকে ৯০ হাজারের বেশি ছাত্রছাত্রী পরীক্ষা দিলেন। তার মধ্যে প্রায় ৪৮ হাজার পরীক্ষার্থী বাংলায় পরীক্ষা দেবেন এবার। দেশের মধ্যে ৫৪৩টি ও দেশের বাইরে ১৪টি শহরে এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ভারতীয় সময় দুপুর দুটো থেকে পরীক্ষা শুরু। শেষ হবে বিকেল ৫টা ২০ মিনিটে। গতবছর অক্টোবর মাসে নিট হয়েছিল। গতবারের তুলনায় এবছর পরীক্ষার্থীর সংখ্যা বেড়েছে। পশ্চিমবঙ্গের কলকাতা, খড়্গপুর, আসানসোল, দুর্গাপুর, বর্ধমান, শিলিগুড়ি সহ বিভিন্ন জেলা শহরে পরীক্ষার কেন্দ্র তৈরি হয়েছে। সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, আসন্ন শিক্ষাবর্ষ থেকে এই রাজ্যে আরও ছ'টি মেডিক্যাল কলেজে ডাক্তারির পঠন-পাঠন চালু করার পরিকল্পনা রয়েছে স্বাস্থ্যদপ্তরের। ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সির তত্ত্বাবধানে দেশের ১৮ লক্ষ ৭২ হাজার ছাত্রছাত্রী এই পরীক্ষায় বসতে চলেছেন। মহিলা পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১০ লক্ষ ৬৪ হাজার। পশ্চিমবঙ্গ থেকে ৯০ হাজারের বেশি ছাত্রছাত্রী পরীক্ষা দিচ্ছেন। তার মধ্যে প্রায় ৪৮ হাজার পরীক্ষার্থী বাংলায় পরীক্ষা দেবেন। এবার। দেশের মধ্যে ৫৪৩টি ও দেশের বাইরে ১৪টি শহরে এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ভারতীয় সময় দুপুর দুটো থেকে পরীক্ষা শুরু। শেষ হবে বিকেল ৫টা ২০ মিনিটে। গতবছর অক্টোবর মাসে নিট হয়েছিল। গতবারের তুলনায় এবছর পরীক্ষার্থীর সংখ্যা বেড়েছে। পশ্চিমবঙ্গের কলকাতা, খড়্গপুর, আসানসোল, দুর্গাপুর, বর্ধমান, শিলিগুড়ি সহ বিভিন্ন জেলা শহরে পরীক্ষার কেন্দ্র তৈরি হয়েছে। সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, আসন্ন শিক্ষাবর্ষ থেকে এই রাজ্যে আরও ছ'টি মেডিক্যাল কলেজে ডাক্তারির পঠন-পাঠন চালু করার পরিকল্পনা রয়েছে স্বাস্থ্যদপ্তরের।জাতীয় যোগ্যতা ও প্রবেশিকা পরীক্ষা (স্নাতক-পূর্ব) ভারতে চিকিৎসাবিদ্যা সংক্রান্ত পড়াশোনার জন্য প্রবেশিকা পরীক্ষা। এটি পূর্বে নিখিল ভারতীয় প্রাক-মেডিকেল পরীক্ষা নামে পরিচিত ছিল। এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা MBBS, BDS, AYUSH ডিগ্রি অর্জনের জন্য কলেজে ভর্তি হবার যোগ্যতা অর্জন করে।
No comments