হঠাৎ মাঝপথেই থমকে গেল বিশ্ববিদ্যালয় তৈরির কাজ বিজ্ঞাপন-
পূর্ব মেদিনীপুর জেলার মহিষাদল বিধানসভার অন্তর্গত ১১৬ নম্বর জাতীয় সড়কের ধারে নির্মাণ কাজ চলছিল ছিল এই বিশ্ববিদ্যালয়।বিজ্ঞাপন-
রাজ্য সরকারের আর্থিক অনুমোদন মিলছে না। তাই মহ…
হঠাৎ মাঝপথেই থমকে গেল বিশ্ববিদ্যালয় তৈরির কাজ
বিজ্ঞাপন-
পূর্ব মেদিনীপুর জেলার মহিষাদল বিধানসভার অন্তর্গত ১১৬ নম্বর জাতীয় সড়কের ধারে নির্মাণ কাজ চলছিল ছিল এই বিশ্ববিদ্যালয়।
বিজ্ঞাপন-
রাজ্য সরকারের আর্থিক অনুমোদন মিলছে না। তাই মহিষাদলে নির্মীয়মান মহাত্মা গান্ধী বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজে স্থগিতাদেশ জারি হল।
বিজ্ঞাপন-
গত ৫ এপ্রিল কর্মরত নির্মাণ সংস্থাকে চিঠি পাঠিয়েছেন পিডব্লুডির তমলুক ডিভিশনের এগজিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার অর্ধেন্দু মণ্ডল।
বিজ্ঞাপন-
তারপরই মাথায় হাত পড়েছে নির্মাণ সংস্থা থেকে কর্মীদের।আদৌ কাজ এগোবে কি না,তা নিয়ে সংশয় রয়েছে।
বিজ্ঞাপন-
হলদিয়া,মহিষাদল,কোলাঘাট ৪১ নম্বর জাতীয় সড়কের পাশে মহিষাদলের কাপাশএড়্যা লাগোয়া বামুনিয়া মৌজায় হলদিয়া ডেভলপমেন্ট অথরিটি বিশ্ববিদ্যালয় তৈরির জন্য ২০ একর জায়গা দিয়েছে।
বিজ্ঞাপন-
২০১৮ সালের ২ অক্টোবর মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দূর নিয়ন্ত্রক পদ্ধতিতে এটির নির্মাণকাজের শিলান্যাস করেন।
বিজ্ঞাপন-
২০১৯ সালে কুড়ি একর জায়গার সীমানা প্রাচীর তৈরির কাজ শুরু হয়। সেই কাজ প্রায় শেষের পথে।আট তল বিশিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয় ভবন নির্মাণের উদ্দেশে ২০২১ সালের মার্চে কাজ শুরু করে কলকাতার এক সংস্থা। ”এই বিষয়ে পিডবুডির তমলুক ডিভিশনের এগজিকিউটিভ অফিসার বলেন জানি না কাজের ভবিষ্যৎ কী হবে"।
বর্তমানে চলছিল পাইলিংয়ের কাজ।প্রায় আড়াইশো জন কর্মীর তৎপরতায় ১০ হাজার বর্গমিটার পরিসরের নব্বই শতাংশ পাইলিং হয়েছে। কিন্তু সেই কাজে বাধ সাধল ৫ এপ্রিলের চিঠি। সরকারের পরবর্তী আর্থিক ছাড়পত্র না আসা পর্যন্ত কাজ বন্ধ রাখার কথা এগজিকিউটিভ
ইঞ্জিনিয়ার স্পষ্ট জানিয়েছেন। নির্মাণসংস্থার ম্যানেজার আশিস বসু জানান,“বাকি কাজের ৮০০০ বস্তা সিমেন্ট, ১০০টন রড-সহ প্রচুর বালি, স্টোনচিপ রোদ-জলে নষ্ট হবে।
ইঞ্জিনিয়ার অর্ধেন্দু মণ্ডল বলেন, “এই বিষয়ে আমি কিছু বলব না। যা বলার উচ্চ শিক্ষা দফতর বলবে।” এই বিষয়ে রাজ্য সরকারকে কটাক্ষ করে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলির নেতৃত্ব। তবে স্থানীয় বিধায়ক তিলককুমার চক্রবর্তী জানান, “মহাত্মা গান্ধী বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজ বন্ধের কথা শুনেছি। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট দফতরের সঙ্গে কথা বলব। দ্রুত কাজ শুরু করতে চেষ্টা করছি।”
No comments