সমুদ্র সৈকত সুন্দরী মন্দারমনির ৫০ টি হোটেল বন্ধের নির্দেশ রাজ্য দূষন নিয়ন্ত্রণ পষর্দউপকূল রক্ষা আইন ভেঙে চালানোর সৈকত সুন্দরী মন্দারমনি পঞ্চাশটি হোটেল অবিলম্বে বন্ধ করার নির্দেশ রাজ্য দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ শুধু তাই নয় গত সপ্তা…
সমুদ্র সৈকত সুন্দরী মন্দারমনির ৫০ টি হোটেল বন্ধের নির্দেশ রাজ্য দূষন নিয়ন্ত্রণ পষর্দ
উপকূল রক্ষা আইন ভেঙে চালানোর সৈকত সুন্দরী মন্দারমনি পঞ্চাশটি হোটেল অবিলম্বে বন্ধ করার নির্দেশ রাজ্য দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ শুধু তাই নয় গত সপ্তাহে পাঠানো হয়েছে প্রাণিসম্পদ দপ্তর পূর্ব মেদিনীপুর জেলা পুলিশ সুপার সহ মোট ১৩ টি বিভাগীয় দপ্তরকে জানানো হয়েছে এই হোটেল গুলির সিদ্ধান্তের কথা পাশাপাশি মান্দারমনি কোস্টাল থানা কে বলা হয়েছে ওই থানার আওতায় থাকা পঞ্চাশটি হোটেলের বিরুদ্ধে ৭ দিনের মধ্যে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে হবে । কার্যকরী করার ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা দিতে বলা হয়েছে। এই নোটিশ নিয়ে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে বিভিন্ন মহলে ।উচ্চ আদালতে বিভিন্ন সময়ে উঠে এসেছে নিয়ম ভেঙে হোটেল নির্মাণের কথা। পর্যটনের নামে সৈকতের পরিবেশ ধ্বংসের কথা। অবশেষে একটি বড়সড় ধাক্কা দিল দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ। উল্লেখযোগ্য মন্দারমনি হোটেল ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে সমুদ্র উপকূলবর্তী অঞ্চলের নিয়ম বিধি লঙ্ঘন করার অভিযোগ উঠে কয়েক বছর আগে। রাজ্য দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ এর রিপোর্ট হাতে পেয়ে এ প্রশ্ন তুলেছিল সেই নির্দেশিকায় স্পষ্ট করে দেওয়া হয়েছিল cr-z এর নিয়ম ভেঙে ওই সৈকতে নির্মাণ হয়েছে। সেখানে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া। করা চলবেনা মন্দারমনি সৈকতে নতুন করে আর কোন নির্মাণ। নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছিল হাইকোর্ট কিন্তু আদালত অবমাননা করে নিত্য নতুন হোটেল নির্মাণে করেই চলেছে। সমুদ্র সৈকত বিষয়ে সরকারি প্রশাসন তা নিয়ে কোনো হেলদোল ছিলনা। ২০১১ সালে সরকার গঠনের পর দীঘা মন্দারমনি সৈকত এর উপর অত্যাচার বেড়েছে। একের পর এক কংক্রিটের রাস্তা জঙ্গল ধংস করে তোলা হয়েছিল উন্নয়নের নামে।
No comments