Page Nav

HIDE

Grid Style

GRID_STYLE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

দেশপ্রাণ ব্লক তৃণমূল কংগ্রেস সংখ্যালঘু সেলের একটি গুরুত্বপূর্ণ সভায় প্রাক্তন সহকারী সভাধিপতি মামুদ হোসেন

দেশপ্রাণ ব্লক তৃণমূল কংগ্রেস সংখ্যালঘু সেলের একটি গুরুত্বপূর্ণ সভায় প্রাক্তন সহকারী সভাধিপতি মামুদ হোসেন
প্রদীপ কুমার মাইতি, তমলুক,দেশপ্রাণ ব্লক তৃণমূল কংগ্রেস সংখ্যালঘু সেলের একটি গুরুত্বপূর্ণ সভা দুরমুঠ বকুলতলায় অায়োজিত হয়। সভা…

 


দেশপ্রাণ ব্লক তৃণমূল কংগ্রেস সংখ্যালঘু সেলের একটি গুরুত্বপূর্ণ সভায় প্রাক্তন সহকারী সভাধিপতি মামুদ হোসেন


প্রদীপ কুমার মাইতি, তমলুক,দেশপ্রাণ ব্লক তৃণমূল কংগ্রেস সংখ্যালঘু সেলের একটি গুরুত্বপূর্ণ সভা দুরমুঠ বকুলতলায় অায়োজিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন বিশিষ্ট সমাজসেবী দীপু খাঁন। সভায় বক্তব্য রাখেন প্রাক্তন সহকারী সভাধিপতি মামুদ হোসেন, বিশিষ্ট অাইনজীবি ইকবাল হোসেন, প্রবীর বেরা, ফুল কুমার নায়ক, জাহির খাঁন, সেক সফিউল অালি, চন্দন পাহাড়ী প্রমুখ নেতৃবৃন্দ। সভায় সংখ্যালঘু মানুষদের স্বার্থে বিভিন্ন কর্মসূচী রূপায়ণে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। জননেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিভিন্ন জনকল্যাণমুখী প্রকল্পের সার্থক রূপায়ণ নিয়ে সবাইকে সচেষ্ট হওয়ার অাহ্বান জানান প্রাক্তন সহকারী সভাধিপতি মামুদ হোসেন। সেই সাথে কৃষক, শ্রমিক ও সাধারণ মানুষের স্বার্থ বিরোধী কেন্দ্রীয় সরকারের জনবিরোধী বাজেটের তীব্র সমালোচনা করেন মামুদ হোসেন। কেন্দ্রীয় বাজেটকে গ্রামীণ অর্থনীতি কে ধ্বংস করার বাজেট বলে অভিহিত করেন প্রাক্তন সহকারী সভাধিপতি মামুদ হোসেন। কেন্দ্রীয় সরকার ১০০ দিনের কাজে ২০২২-২৩ সালে বাজেট বরাদ্দ কমিয়ে করেছেন ৭৩ হাজার কোটি টাকা। অথচ  মনরেগায় ২০২১-২২ অর্থবছরে সংশোধিত বরাদ্দ ছিল ৯৮ হাজার কোটি টাকা। গরীবদের এলপিজি গ্যাসে বিগত বছরের ১ হাজার ৬১৮ কোটি টাকা ভর্তুকি কমিয়ে এবছর বরাদ্দ করা হয়েছে মাত্র ৮০০ কোটি টাকা। সার্বিকভাবে এলপিজি ভর্তুকি ৬ হাজার ৫১৬ কোটি ৯২ লক্ষ টাকা থেকে কমিয়ে এবছর বাজেট বরাদ্দ করা হয়েছে ৫ হাজার ৮১২ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা। ইউরিয়া সহ সমস্ত নিউট্রিয়েন্ট সারের ভর্তুকির ক্ষেত্রে ব্যাপক কাটছাট করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। ভর্তুকি ১ লক্ষ ৪০ হাজার ১২২ টাকা থেকে কমিয়ে ১ লক্ষ ৫ হাজার ২২২ টাকা করা হয়েছে। বাদ যায়নি খাদ্যের উপর ভর্তুকিও।২ লক্ষ ৮৬ হাজার ৪৬৯ কোটি থেকে কমে হয়েছে ২ লক্ষ ৬ হাজার ৮৩১ টাকা।প্রায় অধিকাংশ কেন্দ্রীয় প্রকল্পে কেন্দ্রীয় ও রাজ্য সরকারের অর্থের ভাগাভাগি র অনুপাত বৃদ্ধি করা হয়েছে ৬০ঃ৪০।রাজ্য সরকার কে ১০ শতাংশ অার্থিক খরচের পরিবর্তে ৪০ শতাংশ অর্থ ম্যাচিং গ্র্যান্ট হিসাবে দিতে হবে। ১০০ দিনের অর্থবরাদ্দ কমিয়ে দেওয়ায় সাথে সাথে শ্রমদিবসের টার্গেট ৪১ কোটি থেকে কমিয়ে এবছর করা হয়েছে ২২ কোটি। সবমিলিয়ে এ বছরের কেন্দ্রীয় সরকারের বাজেটকে জনবিরোধী অাখ্যা দিয়ে সর্বস্তরের জনগণকে ঐক্যবদ্ধ প্রতিবাদে সামিল হওয়ার অাহ্বান জানান প্রাক্তন সহকারী সভাধিপতি মামুদ হোসেন।

No comments