১৫ বছর পর ১০ বছরের কারাদন্ডে দণ্ডিত করা হল ধর্ষককে
দেশ সহ বাংলাতেও বাড়ছে ধর্ষণের ঘটনা। অভিযুক্তরা ধরা পরে তবে কেউ প্রভাবের কারণে বেঁচে যান আবার কারও শাস্তি পেতে অনেক সময় কেটে যায়। ঠিক তেমনই একটি ঘটনা ঘটেছে। দীর্ঘ ১৫ বছর মামলার চলা…
১৫ বছর পর ১০ বছরের কারাদন্ডে দণ্ডিত করা হল ধর্ষককে
দেশ সহ বাংলাতেও বাড়ছে ধর্ষণের ঘটনা। অভিযুক্তরা ধরা পরে তবে কেউ প্রভাবের কারণে বেঁচে যান আবার কারও শাস্তি পেতে অনেক সময় কেটে যায়। ঠিক তেমনই একটি ঘটনা ঘটেছে। দীর্ঘ ১৫ বছর মামলার চলার পর ধর্ষণের অভিযোগে অভিযুক্তকে দোষী সাবস্ত করে সাজা ঘোষনা করলো কাঁথি আদালত৷ধর্ষণের কেসে কাঁথি আদালত ১০ জনের স্বাক্ষ্য গ্রহন করেন। ২০০৬ সালের মার্চ মাসের ঘটনায় তৎকালীন যুবতীর পরিবারের সদস্যরা রামনগর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছিলেন। সেই অভিযোগের ভিত্তিতেই পুলিশ অভিযুক্ত যুবককে গ্রেফতার করে। তবে আদালত থেকে শর্তসাপেক্ষে জামিনে মুক্তি পান। আরও জানা গিয়েছে, সত্যসাধনের বাড়িতে কাজ করতো ধর্ষিতা যুবতীর বাবা। কাজের সুত্রেই দুটি বাড়িতে যাতাযাত ছিল অবাধ। সেই সুযোগকেই কাজে লাগিয়েছিল অভিযুক্ত। অভিযুক্ত সত্যসাধন বাড়িতে কেউ না থাকার সুযোগ নিয়ে যুবতীকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করেছিল। তবে এতদিন পরে শাস্তি হতাতেও খুশি নির্যাতিতার পরিবার।
No comments