দুর্নীতিমুক্ত পঞ্চায়েত ও প্রশাসন মানুষকে উপহার দিতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়বিজ্ঞাপন
জননেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জনকল্যাণমুখী কর্মসূচী র সার্থক রূপায়ণের মাধ্যমে মানুষের সমর্থনভূমিকে কে মজবুত করছেন।সেই সাথে দুর…
দুর্নীতিমুক্ত পঞ্চায়েত ও প্রশাসন মানুষকে উপহার দিতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
বিজ্ঞাপন
জননেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জনকল্যাণমুখী কর্মসূচী র সার্থক রূপায়ণের মাধ্যমে মানুষের সমর্থনভূমিকে কে মজবুত করছেন।সেই সাথে দুর্নীতিমুক্ত পঞ্চায়েত ও প্রশাসন মানুষকে উপহার দিতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। অথচ তৃণমূল কংগ্রেসের নামধারী কিছু পঞ্চায়েতের কর্মকর্তা এসবের তোয়াক্কা না করে অাকন্ঠ দুর্নীতিতে নিমজ্জিত।
বিজ্ঞাপন
এদের কাজকর্মের জন্য দলের ভাবমূর্তি ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। দেশপ্রাণ ব্লকের সরদা অঞ্চলের মধ্য দুরমুঠ সংসদে সম্প্রতি অনন্ত দাসের বাড়ী থেকে মাঠ পর্যন্ত মাটির কাজের জন্য একশ দিনের কাজে ১ লক্ষ ৯৬ হাজার টাকা খরচ হয়েছে বলে বোর্ড লাগানো হয়েছে। সাকুল্যে একশ হাতের মাটির কাজ হয়েছে।অবশিষ্টাংশে এখনও পাকার ড্রেন রয়েছে। মাটির কাজের কোন বাস্তবতাই নেই।সবমিলিয়ে ১০/১২ হাজার টাকার মতো মাটির কাজ হয়েছে।
বিজ্ঞাপন
অথচ এমজিনারেগা য় খরচ দেখানো হয়েছে প্রায় ২ লক্ষ টাকা। একই ভাবে হাতীশাল বাজারের কাছে ড্রেন পরিষ্কারের নামে ৬৮ হাজার টাকা খরচ দেখানো হয়েছে।
বিজ্ঞাপন
কাজের কাজ কিছুই হয়নি। জবকার্ড হোল্ডার দের নামে ১০/ ১২ হাজার টাকা অ্যাকাউন্টে ঢুকানো হয়েছে। ব্যাঙ্ক থেকে টাকা তোলার পরে জবকার্ড হোল্ডার রা ২হাজার টাকা নিজের জন্য রেখে বাকী টাকা এজেন্টদের দিয়ে দিতে হচ্ছে।
বিজ্ঞাপন
এসব দেখে সাধারণ মানুষেরা বলছেন এতো দুধে জল নয়,জলেই দুধ।পঞ্চায়েত ও প্রশাসনের কর্তাদের একাংশ দুর্নীতিবাজদের সমানে মদত দিয়ে চলছেন।প্রশাসনিক কর্তাদের অনেকেই দলের নেতা সূলভ অাচরণ করেই চলেছেন। কারোর কোন হেলদোল নেই। অনিয়ম-দুর্নীতির কোন সীমাপরিসীমা থাকছে না।অথচ কর্তারা নির্বিকার থাকছেন।প্রাক্তন সহকারী সভাধিপতি তথা স্হানীয় অধিবাসী মামুদ হোসেন দুর্নীতি রোধে রাজ্যের মৎস্য মন্ত্রী অখিল গিরি ও জেলাশাসকের হস্তক্ষেপ দাবী করেছেন।
No comments