পূর্ব মেদিনীপুর তমলুক সাংগঠনিক জেলার বিজয়া সম্মিলনী নিমতৌড়িতে রণন দেহি মেজাজে চাঁচাছোলা ভাষায় বক্তব্য রাখলেন পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।তিনি বলেন-" তমলুকে ওয়ার্ডের বৈঠকে এলেই কিছু জেহাদীরা বক্স …
পূর্ব মেদিনীপুর তমলুক সাংগঠনিক জেলার বিজয়া সম্মিলনী নিমতৌড়িতে রণন দেহি মেজাজে চাঁচাছোলা ভাষায় বক্তব্য রাখলেন পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।তিনি বলেন-" তমলুকে ওয়ার্ডের বৈঠকে এলেই কিছু জেহাদীরা বক্স বাজিয়ে কানের কাছে গান বাজা তো তাদের যদি আমি বলি চোর চোর চোট্টা অভিষেকের পিসিটা।
নন্দীগ্রামে ভিক্টুটিয়া গ্রামে আমাদের দলের শক্তি প্রমুখের ছেলের অন্নপ্রাশন অনুষ্ঠানে গিয়েছিলাম সেখানে কিছু দৃষ্ট সম্প্রদায়ের ৫থেকে ছয়জন মহিলাকে দিয়ে ঝাঁটা দেখাচ্ছে আমি তাদের হাত জড়ো করে হাতে চকলেট দিয়ে বলেছি যে আরও চার পাঠিয়ে দেব পরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কে দেখাতে হবে তোদেরকে।
কে কোথায় পালিয়ে গেল দেখার দরকার নেই মুকুল রায় সরকারই ক্ষমতায় আসবে বলে এসেছিল তাকে ধরার দরকার নেই এখন ভুল বকছে।
আমি অনেক দায়িত্ব পালন করেছি পেয়েছি সাফল্য পেয়েছি এবং আগামী দিনে আমার উপরে ভরসা রাখুন বিজেপিকে নির্দিষ্ট স্থানে পৌঁছে দেবে।
শুভেন্দু অধিকারী আরও বলেন এটা দলের কথা নয় আমার কথা CAA হয়ে গেছে CAA লাঘু করো রোহিঙ্গাদের বেছে বেছে ব ফ্লাইওভারের উপর থেকে প্যাকেট করে ওপারে ফেলো। জন্মনিয়ন্ত্রণ তার উপরে কড়া ব্যবস্থা নাও। আর উত্তর প্রদেশ,আসামের মতন কিছু ব্যবস্থা নিতে হবে, এটা নিয়ে কেউ বলবে না আমরা সাম্প্রদায়িক রাজনীতি করছি
শুভেন্দু অধিকারী এরোপ্লেন বাংলাদেশী হিন্দুদের কথা কেন বলব না ওরাও বাংলায় কথা বলে আমরাও বাংলায় কথা বলি ওদেরও প্রধান উৎসব দুর্গাপূজা আমাদের প্রধান উৎসব দুর্গাপূজা, আপনারা বলুন তো অষ্টমীর দিন নতুন জামা কাপড় পড়ে পুষ্পাঞ্জলী দেয় আনন্দ করে, বাংলাদেশের ২০ কোটি লোকের মধ্যে দেড় কোটি মানুষ আছে অনুষ্ঠান আনন্দ উপভোগ করার ব্যবস্থা করেছিল, জায়গায় রাত্রিবেলা বজরং বালির পায়ের কাছে অন্য সম্প্রদায়ের পবিত্র ধর্মগ্রন্থের বই রেখে দিয়ে চলে এলো, আজকে প্রমাণ হলে কে রেখে দিয়েছে ইকবাল হোসেন বলে একজন লোক তাকে সাহায্য কে করেছে বিক্রম হুমায়ুন আরো তিনজন তারা কোন সম্প্রদায়ের মানুষ নাম তো শুনলেন তারাকে সমস্তা আদমি ইশারায় কাফি হে। এতগুলো হিন্দুদের বাড়ি পুরালে,২০০টা মন্দির ভাঙলে ইকবালের বাড়িতে কেন ঢিল মারোনি। আমি মারতে বলছি না এদের মানসিকতার কথা বলছি। এই মানসিকতা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। আমাদের সংবিধান ফর দ্যা পিপল বাই দ্যা পিপল অফ দ্যা পিপল বলেছে তোষণ করলে বিরোধিতা হবে, তোষণের রাজনীতি বাংলায় চলবে না।
নন্দীগ্রামের জাহাজ বাড়ির মালিককে দেখছেন না মুখ শুকিয়ে গেছেন সাংবাদিক গেলে বাইট বক্তব্য চাইতে গেলে বলছে কথা বলা যাবে না আমি ওয়ান্টেড।সব হিসাব হবে
মহিষাদলের বিধায়কের বাড়িতে কতগুলি চাকরি করিয়েছে আমি জানি সিজার লিস্ট তৈরি হচ্ছে সব গণে গণে হিসাব নেব।তমলুক চুরি করে জিতেছে। ফট ফট করে মন্ত্রী ৫ বছর ছাড়া এলাকা চেঞ্জ করে আর রোজ রাত্রি আটটার সময় মানিকতলায় লোক কাঁধে করে গাড়িতে তুলে। একটাও কাজ করেনি একটাও কাজের সাথে জড়িত নয় চুরি করে ছয়শো ভোটে গণনায় কারচুপি করে জিতেছে।
No comments