করোনা কালে পূর্ব মেদিনীপুর জেলা জুড়ে শিশু শ্রমিকের সংখ্যা দিনকে দিন বাড়ছে।সব ধরনের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পঠনপাঠন বন্ধ থাকায় একদিকে যেমন কমবয়সী মেয়েদের বিবাহ বাড়ছে অপরদিকে শিশু শ্রমিকের সংখ্যা ক্রমবর্ধমান।
সমুদ্র উপকূল বর্তী এলাকায় ম…
করোনা কালে পূর্ব মেদিনীপুর জেলা জুড়ে শিশু শ্রমিকের সংখ্যা দিনকে দিন বাড়ছে।সব ধরনের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পঠনপাঠন বন্ধ থাকায় একদিকে যেমন কমবয়সী মেয়েদের বিবাহ বাড়ছে অপরদিকে শিশু শ্রমিকের সংখ্যা ক্রমবর্ধমান।
সমুদ্র উপকূল বর্তী এলাকায় মাছের ঝাড়াই বাছাই, চা-পান দোকান ও সাইকেল- মোটরসাইকেল দোকানে কাজ,বিড়ি বাঁধা ইত্যাদি কাজের সঙ্গে শিশু দের জড়িয়ে পড়ার প্রবণতা বেড়েছে। কেন্দ্রীয় সরকারের জাতীয় শিশু শ্রমিক প্রকল্প( এনসিএলপি) এর মাধ্যমে শিশু শ্রমিকদের পড়াশোনা, পুষ্টিকর খাদ্য ও জামাকাপড় সরবরাহ ও পুনর্বাসনের কর্মসূচী রূপায়ণের জন্য অর্থবরাদ্দ বন্ধ বলাই চলে।প্রাক্তন সহকারী সভাধিপতি মামুদ হোসেন জেলা শাসক ও এনসিএলপি অধিকর্তা কে ই-মেইল বার্তা পাঠিয়ে শিশু শ্রমিকদের জন্য কেন্দ্রীয় বরাদ্দ সুনিশ্চিত করার লক্ষে প্রশাসনিক ব্যবস্হা গ্রহণের অাবেদন জানিয়েছেন। প্রাক্তন সহকারী সভাধিপতি মামুদ হোসেন বলেন কেন্দ্রীয় সরকার পেট্রোল, ডিজেল, রান্নার গ্যাস সহ নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম বাড়িয়ে রাজশ্ব অাদায় করতে ব্যস্ত কিন্তু জাতীয় শিশু শ্রমিক প্রকল্পে অর্থবরাদ্দ বন্ধ করে শিশু শ্রমিকদের ভবিষ্যৎ জলাঞ্জলি দিতে কুন্ঠা নেই।এই বঞ্চনার প্রতিকারের দাবী জানিয়েছেন প্রাক্তন সহকারী সভাধিপতি মামুদ হোসেন।
No comments