খেজুরী-১ ব্লকের হেঁড়িয়া ও লাক্ষী অঞ্চলের প্রায় ২০ টি মৌজার জলনিষ্কাশনের পালাবনী খাল অাগাছা,ময়লা ও পাড়ের মাটি জমা হয়ে প্রায় অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছে। লাক্ষী অঞ্চলের নয়াচক থেকে শুরু হয়ে ধ্বজিভাঙা, তল্লা,উদাখালী হেঁড়িয়া, বিক্রমনগর,জরানগর,শ…
খেজুরী-১ ব্লকের হেঁড়িয়া ও লাক্ষী অঞ্চলের প্রায় ২০ টি মৌজার জলনিষ্কাশনের পালাবনী খাল অাগাছা,ময়লা ও পাড়ের মাটি জমা হয়ে প্রায় অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছে। লাক্ষী অঞ্চলের নয়াচক থেকে শুরু হয়ে ধ্বজিভাঙা, তল্লা,উদাখালী হেঁড়িয়া, বিক্রমনগর,জরানগর,শ্যামচক,মোহাটী,কাঁটাপুকুরিয়া হয়ে পালাবনী খাল ভগবানপুর-২ ব্লকের বরোজ ক্যানেলে পড়েছে। এই পালাবনী খাল দীর্ঘদিন সংষ্কার না হওয়ায় অাবর্জনা, অাগাছা ও মাটি ভরাট হয়ে অপরিসর হওয়ার পাশাপাশি নাব্যতা হারিয়ে জলনিষ্কাশনের অনুপযুক্ত অবস্থায় রয়েছে। এরই ফলশ্রুতিতে অতিবৃষ্টি তে জমা জলে খেজুরী-১ ও ভগবানপুর-২ ব্লকের গ্রামের পর গ্রাম জলমগ্ন হয়ে পড়ে। চাষবাসের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়।বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হয়ে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ বেড়ে যায়।প্রাক্তন সহকারী সভাধিপতি মামুদ হোসেন কাঁথি সেচদপ্তরের নির্বাহী বাস্তুকার কে বার্তা পাঠিয়ে অবিলম্বে পালাবনী খাল সংষ্কারের দাবী জানিয়েছেন। সেই সাথে রাজ্য সরকারের সেচ মন্ত্রী ডঃ সৌমেন মহাপাত্র ও মৎস্য মন্ত্রী অখিল গিরি কে পালাবনী নিকাশী খাল সংষ্কারে প্রশাসনিক ব্যবস্হা গ্রহণের অাবেদন জানিয়েছেন প্রাক্তন সহকারী সভাধিপতি মামুদ হোসেন।
No comments