Page Nav

HIDE

Grid Style

GRID_STYLE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

প্রশাসনের খামখেয়ালিপনায় আটকে রয়েছে দূরর্মুঠ সংযোগকারী সেতুর কাজ

দেশপ্রাণ ব্লকের সরদা অঞ্চলের মগরাখালের উপর গোটসাউড়ী- উত্তর দুরমুঠ সংযোগকারী কাঠের সেতুর কংক্রিটকরণের কাজ কার্যতঃ বিশ বাঁও জলে।গোটসাউড়ী কাঠের সেতু কংক্রিটে রূপান্তরিত করার দাবী বহু পুরানো। প্রতি বছরই কাঠের সেতু মেরামতী করতে কয়েক ল…

 





দেশপ্রাণ ব্লকের সরদা অঞ্চলের মগরাখালের উপর গোটসাউড়ী- উত্তর দুরমুঠ সংযোগকারী কাঠের সেতুর কংক্রিটকরণের কাজ কার্যতঃ বিশ বাঁও জলে।গোটসাউড়ী কাঠের সেতু কংক্রিটে রূপান্তরিত করার দাবী বহু পুরানো। প্রতি বছরই কাঠের সেতু মেরামতী করতে কয়েক লক্ষ টাকা ব্যয় হয়।২০১৯ সালে সেচ দপ্তর গোটসাউড়ী ব্রিজ কংক্রিট করণের জন্য ২ কোটি ৯ লক্ষ টাকা বরাদ্দ করে।সেই সেচ দপ্তরের অধীক্ষক বাস্তুকারের দপ্তরে টেন্ডার ডাকা হয়।দুবার টেন্ডার ডাকার পরেও কোন ঠিকাদার কাজ ধরার বিষয়ে অাগ্রহী হননি। তাতে গোটসাউড়ী ব্রিজ নির্মাণের কাজ হিমঘরে চলে যায়। ঠিকাদার দের বক্তব্য হাতীশাল বাজার থেকে গোটসাউড়ী ব্রিজ পর্যন্ত রাস্তা অপরিসর ও ভগ্নদশা অবস্থায়  থাকায় নির্মাণ সামগ্রী লরী বা মিনি লরী দিয়ে পরিবহন প্রায় দুঃসাধ্য। তাই ব্রিজের এস্টিমেটে পরিবহনের জন্য টাকার পরিমাণ বাড়াতে হবে। ২০২১ সালে ঠিকাদারগণ অবশ্য বলছেন এখন লোহার রডের দাম বেশ বেড়েছে। সবমিলিয়ে গোটসাউড়ী ব্রিজের নির্মাণের কাজের  রিএস্টিমেট করে টাকার অঙ্ক না বাড়ালে কোন ঠিকাদার কাজ করতে অাগ্রহী নন।ইতিমধ্যে কাঠের সেতুর অাবার বেহাল অবস্থা। মেরামতী করতে অাবার ৫/৭ লক্ষ টাকা খরচ করতে হবে। কাঠের সেতুর বছর বছর মেরামতীর নামে লক্ষ লক্ষ টাকা জলে ফেলে না দিয়ে কংক্রিটের ব্রিজ নির্মাণের জন্য ব্যয়বরাদ্দ বাড়ানো অনেক বাস্তবসম্মত বলে ওয়াকিবহাল মহলের মতামত।স্হানীয় অধিবাসী তথা প্রাক্তন সহকারী সভাধিপতি মামুদ হোসেন গোটসাউড়ী ব্রিজের কংক্রিট করণের জন্য ব্যয়বরাদ্দ বাড়ানো এবং অবিলম্বে টেন্ডার করার অাবেদন জানিয়ে রাজ্য সরকারের সেচ মন্ত্রী ডঃ সৌমেন মহাপাত্র, মৎস্য মন্ত্রী অখিল গিরি, তমলুক সেচ দপ্তরের অধীক্ষক বাস্তুকার ও কাঁথির সেচদপ্তরের নির্বাহী বাস্তুকার কে ই-মেইল বার্তা পাঠিয়েছেন। মামুদ হোসেন বলেন এই গুরুত্বপূর্ণ ব্রিজ নির্মাণের কাজ যত পিছিয়ে যাবে ব্যয়ভার তত বাড়তে থাকবে। অতি দ্রুত কংক্রিটের ব্রিজ নির্মাণ অাশু জরুরী বলে অভিমত প্রকাশ করেন মামুদ হোসেন।

No comments