১৯৫৯ সালের ১লা নভেম্বর হলদিয়া বন্দরের গোড়াপত্তন হয়েছিল সেই বন্দর প্রতিষ্ঠিত করার লক্ষ্য নিয়ে যার উদ্যোগ ছিলেন তিনি হলেন তমলুক লোকসভা প্রথম সাংসদ হলদিয়া রূপকার সতীশচন্দ্র সামন্ত। তার ৩৯ তম প্রয়াণ দিবসে হলদিয়া বন্দর আইএনটিট…
১৯৫৯ সালের ১লা নভেম্বর হলদিয়া বন্দরের গোড়াপত্তন হয়েছিল সেই বন্দর প্রতিষ্ঠিত করার লক্ষ্য নিয়ে যার উদ্যোগ ছিলেন তিনি হলেন তমলুক লোকসভা প্রথম সাংসদ হলদিয়া রূপকার সতীশচন্দ্র সামন্ত। তার ৩৯ তম প্রয়াণ দিবসে হলদিয়া বন্দর আইএনটিটিইউসি কার্যালয় সতীশ সামন্ত শ্রমিক ভবনে প্রতিকৃতিতে মাল্যদান ও সংক্ষিপ্ত অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয় । হলদিয়া পৌরসভা ১৭ নম্বর আদর্শ ওয়ার্ডে সতীশ চন্দ্র সামন্ত প্রতিকৃতিতে মাল্যদান এবং সংক্ষিপ্ত আলোচনা সামাজিক দূরত্ব মেনে অনুষ্ঠিত হয়। কোভিড ১৯ থাকার জন্য আজকের এই দিনটি যথাযথ মর্যাদা পালন না করা হলেও তাঁকে স্মরণ করা তাকে নিয়ে আলোচনা। সতীশচন্দ্র সামন্ত স্মৃতি রক্ষা কমিটি অন্যতম কর্ণধার সম্পাদক শ্রীধর চন্দ্র দোলুই তার নেতৃত্বে প্রত্যেক বৎসর আজকের এই দিনটি পালিত হয়। হলদিয়া পৌরসভা এবং হলদিয়া এলাকার বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় উদ্যোগেই আলোচনা শিবির এবং আজকের এই দিনে তাৎপর্য নিয়ে আলোচনা হয় কিন্তু কোভিড ১৯ থাকার জন্য আজকের এই দিনটি একত্রিত হয়ে পালন না করার জন্য তিনি দুঃখ প্রকাশ করেন। ইন্টারন্যাশনাল লায়ন্স ক্লাব হলদিয়া বন্দর শাখার উদ্যোগে আজকের এই দিনটি পালন করা হয়। লায়ন্স ক্লাব হলদিয়া বন্দর শাখা সতীশচন্দ্র সামন্ত প্রতিকৃতিতে মাল্যদান করলেন পূর্ব মেদিনীপুর জেলা ভিডিজি২ পিএমজে লায়ন শেখ মজাফফর।প্রসঙ্গত,সর্বাধিনায়ক সতীশচন্দ্র সামন্ত একজন ভারতীয় স্বাধীনতা সংগ্রামী, তাম্রলিপ্ত জাতীয় সরকারের প্রতিষ্ঠাতা এবং ১৯৫২ - ৭৭ সাল পর্যন্ত লোকসভার সদস্য ছিলেন। মাত্র ১৫ বছর বয়সে তিনি তাঁর গুরু স্বামী প্রজ্ঞানানন্দ সরস্বতীর দ্বারা প্রভাবিত হয়ে ব্রহ্মচার্যের জীবনকে অবলম্বন করেছিলেন এবং জনগণের সেবা করবার ব্রত গ্রহণ করে জীবন কাটিয়েছিলেন । জন্ম: ১৫ ই ডিসেম্বর ১৯০০ সাল, গোপালপুর, মহিষাদল, পূর্ব মেদিনীপুর। প্রয়াণ : ৪ ঠা জুন ১৯৮৩ সাল, মহিষাদল, পূর্ব মেদিনীপুর ।আজ বীর বিপ্লবী মেদিনীপুর তথা ভারত বর্ষের বীর বিপ্লবী সর্বাধিনায়ক সতীশচন্দ্র সামন্তের ৩৯ তম মৃত্যু বার্ষিকীতে আমার অন্তরের শ্রদ্ধা ও প্রণাম
No comments