দুই সাংসদকে ঘিরে থাকবেন কমপক্ষে ৬জন নিরাপত্তারক্ষী। বাড়ল অধিকারী পরিবারের দুই সাংসদের নিরাপত্তা। এবার কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা পাবেন তৃণমূল সাংসদ শিশির এবং দিব্যেন্দু অধিকারী। এই দুই সাংসদকে ঘিরে থাকবেন কমপক্ষে ৬জন নিরাপত্তারক্ষী। দল…
দুই সাংসদকে ঘিরে থাকবেন কমপক্ষে ৬জন নিরাপত্তারক্ষী। বাড়ল অধিকারী পরিবারের দুই সাংসদের নিরাপত্তা। এবার কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা পাবেন তৃণমূল সাংসদ শিশির এবং দিব্যেন্দু অধিকারী। এই দুই সাংসদকে ঘিরে থাকবেন কমপক্ষে ৬জন নিরাপত্তারক্ষী। দলবদলের পরই কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা পান শুভেন্দু অধিকারী।বিধানসভা নির্বাচনের আগে দলবদল করেন শুভেন্দু অধিকারী। তৃণমূল ছেড়ে যোগ দেন বিজেপিতে (BJP)। সেই সময়ই কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা পান শুভেন্দু অধিকারী। দাদার হাত ধরে সৌমেন্দু অধিকারীও নাম লিখিয়েছেন বিজেপিতে। তবে শিশির অধিকারী এবং দিব্যেন্দু অধিকারী এখনও রয়েছেন তৃণমূলেই। সূত্রের খবর, দু’জনের সঙ্গে দলের দূরত্ব বেড়েছে অনেকখানি। সাংগঠনিক একাধিক পদ থেকেই সরিয়ে দেওয়া হয়েছে তাঁদের। সূত্রের খবর, তাঁদের দু’জনের নিরাপত্তা ব্যবস্থাও কিছুটা ঢিলেঢালা হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে পূর্ব মেদিনীপুরের অধিকারীদের সুরক্ষিত রাখতে জেলার কাঁথির সাংসদ শিশির অধিকারী এবং তমলুকের সাংসদ দিব্যেন্দু অধিকারীর জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে বাড়তি নিরাপত্তারক্ষী মোতায়েন করা হল। রাতেই কেন্দ্রীয় সিআরপিএফ জওয়ানরা কাঁথিতে এসে পৌঁছে দায়িত্বভার গ্রহণ করেছে বলে খবর।
একুশের নির্বাচনে বাংলা দখলকেই পাখির চোখ করে এগোচ্ছিল গেরুয়া শিবির। ভোটের আগে মোদি, অমিত শাহ (Amit Shah), জেপি নাড্ডার মতো নেতারা বারবার এসেছেন বাংলায়। বিপুল ভোটে বাংলা দখল হবে বলেই আশার কথা শুনিয়েছিলেন তাঁরা। কিন্তু বাস্তবে হয়েছে তার উলটো। বিপুল ভোটে জয়ী হয়েছে তৃণমূল। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। বিধানসভা নির্বাচনের আগে থেকেই অধিকারী পরিবারের দিকে নজর বিজেপির। তাদের সঙ্গে নিয়ে বাংলার সংগঠনকে সুদৃঢ় করার ভাবনা গেরুয়া শিবিরের। সেসব দিক বিবেচনা করেই বিরোধী নেতা শুভেন্দুর বাবা এবং ভাইয়ের নিরাপত্তা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা।
No comments