সমুদ্র উপকূলবর্তী কাঁথি-১, দেশপ্রাণ, রামনগর-১ ও ২,খেজুরী-২ ব্লক সহ রসুলপুর নদীর কূলবর্তী দেশপ্রাণ, খেজুরী-১, কাঁথি-৩, ভগবানপুর-২ ব্লকের বিভিন্ন এলাকা ও হলদি,রূপনারায়ন ও কেলেঘাই মদীর উভয় পাড়ের হাজার হাজার মাছের ভেড়ি, পুকুর,ঘরবাড়ি,…
সমুদ্র উপকূলবর্তী কাঁথি-১, দেশপ্রাণ, রামনগর-১ ও ২,খেজুরী-২ ব্লক সহ রসুলপুর নদীর কূলবর্তী দেশপ্রাণ, খেজুরী-১, কাঁথি-৩, ভগবানপুর-২ ব্লকের বিভিন্ন এলাকা ও হলদি,রূপনারায়ন ও কেলেঘাই মদীর উভয় পাড়ের হাজার হাজার মাছের ভেড়ি, পুকুর,ঘরবাড়ি, ফসল,সব্জী,পানবরোজ,গবাদিপশু জলমগ্ন ও ভেসে গেছে। শুধু পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ অানুমানিক ১০ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে বলে প্রাথমিক সমীক্ষায় জানা গেছে বলে জানান প্রাক্তন সহকারী সভাধিপতি মামুদ হোসেন। কথায় বলে কারোর পৌষ মাস তো কারোর সর্বনাশ। বিভিন্ন বানভাসি এলাকায় হাজার হাজার মানুষ ভেসে যাওয়া মাছ ধরতে ব্যস্ত।সেই ফাঁকে কিছু দুষ্কৃতকারী জলে নিমজ্জিত ঘরবাড়ি থেকে গৃহস্থালির বিভিন্ন জিনিসপত্র হাতাচ্ছেন।এমনকি গবাদিপশু ও হস্তগত করতে বেশী অাগ্রহী। বিশেষ করে মৎস্য চাষীদের ভেসে যাওয়া মাছ ধরার নামে লুটপাট চলছে।দেশপ্রাণ ব্লকের বিডিও অবশ্য মাইকযোগে বাহিরের লোকের মাছধরা নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছেন। কিন্তু তাতেও অবস্হার খুব একটা পরিবর্তন হয় নি।প্রাক্তন সহকারী সভাধিপতি মামুদ হোসেন জেলাশাসক ও জেলা পুলিশ সুপার কে ই-মেইল বার্তা পাঠিয়ে বানভাসি এলাকায় বাহিরের লোকের মাছধরা নিষিদ্ধ ঘোষণা করা ও গৃহস্থালি জিনিসপত্র এবং গবাদিপশু ইত্যাদি রক্ষায় প্রশাসনিক পদক্ষেপ গ্রহণের অাবেদন জানিয়েছেন।
No comments