ফের বেপরোয়া বাইকের গতিতে প্রাণ কেড়ে নিল এক যুবকের। পূর্ব মেদিনীপুর জেলার এগরা থানার ডোমপুকুর বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন এলাকার ঘটনা। রাত তখন ঘড়ির কাঁটায় দশটা। পেশায় বেসরকারি হাসপাতালের এক স্বাস্থ্যকর্মী সুকদেব দাস (২৮) নামের এক যুবক মো…
ফের বেপরোয়া বাইকের গতিতে প্রাণ কেড়ে নিল এক যুবকের। পূর্ব মেদিনীপুর জেলার এগরা থানার ডোমপুকুর বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন এলাকার ঘটনা। রাত তখন ঘড়ির কাঁটায় দশটা। পেশায় বেসরকারি হাসপাতালের এক স্বাস্থ্যকর্মী সুকদেব দাস (২৮) নামের এক যুবক মোটরবাইকে করে বালিঘাই থেকে এগরার দিকে আসছিল। অভিযোগ, এগরা- কাঁথি রাজ্য সড়কের ডোমপুকুরের কাছে পড়ে থাকা চিপসের উপরে সুকদেব বাইক নিয়ে ছিটকে সামান্য দূরে গিয়ে পড়ে যায়। তাঁর মাথায় গুরুতর চোট লাগে এবং রক্তক্ষরণ হয়। কিছুক্ষণ পরে স্থানীয় এলাকার বাসিন্দারা গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে টোটোয় করে এগরা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে ভর্তি করে। হাসপাতাল সূত্রের খবর, তাঁর মৃত্যু হয়। কিন্তু একের পর এক পথ দুর্ঘটনায় প্রশ্ন তুলছেন এলাকার বাসিন্দারা। এরজন্য এলাকার বাসিন্দারা পুলিশ ও প্রশাসনকে দায়ী করেছেন। অভিযোগ, রাস্তার উপরে পড়ে রয়েছে ইমারতি সামগ্রী তার উপর দিয়েই চলছে গাড়ি, হুঁশ নিয়ে পুলিশ-প্রশাসনের। বাড়ছে দুর্ঘটনা। কাড়ছে প্রাণ। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যক্তি বলেন, লকডাউনেও পুলিশ তো শুধু গাড়ি ঘিরে 'তোলা' আদায়ে ব্যস্ত। কে মরলো ওঁদের (পুলিশ) কি যায় না আসে! তবে জেলা পুলিশের এক আধিকারিকের দাবি, রাস্তার উপরে ইমারতি সামগ্রী ফেলে রেখে ব্যবসা করা সম্পূর্ণ বেআইনি। এবার কঠোর আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।
No comments