কাঁথি পৌরসভার স্হায়ী সাফাই কর্মী রজি বোম্বালী সকালে সাফাই করার সময় কাঁথি প্রভাত কুমার কলেজ সংলগ্ন ধনদীঘিতে দলীয় কার্যালয়ে জননেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ফ্লেক্সে কালি লাগানোর সময় এলাকার মানুষজন হাতে নাতে ধরে ফেলে। রজি বোম্বালী তা…
কাঁথি পৌরসভার স্হায়ী সাফাই কর্মী রজি বোম্বালী সকালে সাফাই করার সময় কাঁথি প্রভাত কুমার কলেজ সংলগ্ন ধনদীঘিতে দলীয় কার্যালয়ে জননেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ফ্লেক্সে কালি লাগানোর সময় এলাকার মানুষজন হাতে নাতে ধরে ফেলে। রজি বোম্বালী তাঁর দোষ স্বীকার করেন। তবে কার প্ররোচনায় এই ঘটনা ঘটেছে সে কথা খোলসা করেন নি।পরে কাঁথি পৌরসভার খবর পৌঁছালে বিস্তারিত তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়।কাঁথি পৌরসভার প্রশাসকমন্ডলী র সদস্য মামুদ হোসেন জানান তদন্তে সত্য উদ্ধাঘটিত হবে।জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের কোঅরডিনেটর তথা প্রাক্তন সহকারী সভাধিপতি মামুদ হোসেন অভিযোগ করেন ঘটনার নাটোর গুরু হলেন কাঁথি পৌরসভার স্যানিটারী ইন্সপেক্টর হিমাংশু মান্না।হিমাংশু মান্না পৌরসভার স্যানিটারী ইন্সপেক্টর হয়ে ও শুভেন্দু অধিকারী র সহকারী হিসাবে কাজ করেন ও জঞ্জাল বিভাগের শত শত স্হায়ী ও অস্হায়ী কর্মীকে নিয়ন্ত্রণ করেন। তিনি বিজেপির ফ্ল্যাগ,ফেস্টুন লাগানোর কাজ সহ সাফাই কর্মীদের বিজেপির হয়ে মিটিং, মিছিল ও পতাকা লাগাতে বাধ্য করছেন।হিমাংশু মান্না সহ সহযোগী দের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্হা নেওয়ার জন্য পৌর প্রশাসকমন্ডলী র জরুরী বৈঠক ডাকার জন্য পৌর প্রশাসকমন্ডলী চেয়ারম্যান সিদ্ধার্থ মাইতি কে লিখিত অনুরোধ জানিয়েছেন পৌর প্রশাসকমন্ডলী র সদস্য মামুদ হোসেন।
No comments