১৮ জানুয়ারী দলীয় কর্মসূচীর সমর্থনে প্রচারের নামে তৃনমূলের মিছিল থেকে শনিবার বিকালে হামলা চালিয়ে শুভেন্দু অধিকারীর সহায়তা কেন্দ্র ভাঙচুরের ঘটনায় এখনও থমথমে নন্দীগ্রাম। তার প্রতিবাদে নন্দীগ্রামে মৌন মিছিল করেন বিজেপি নেতা শুভেন্দ…
১৮ জানুয়ারী দলীয় কর্মসূচীর সমর্থনে প্রচারের নামে তৃনমূলের মিছিল থেকে শনিবার বিকালে হামলা চালিয়ে শুভেন্দু অধিকারীর সহায়তা কেন্দ্র ভাঙচুরের ঘটনায় এখনও থমথমে নন্দীগ্রাম। তার প্রতিবাদে নন্দীগ্রামে মৌন মিছিল করেন বিজেপি নেতা শুভেন্দু। তবে সেই মিছিল কিংবা পথ সভায় কোন দলের পতাকা ছিলোনা।উল্লেখ্য, শুক্রবার দলের সভার জন্য লাগানো বিজেপির দলীয় প্রতীক, ব্যানার ফেস্টুন শনিবার ছিঁড়ে ফেলে দেওয়া হয়। নন্দীগ্রাম বিধানসভার বিভিন্ন গ্ৰামে তৃণমূলের গুন্ডা বাহিনী বিজেপি কর্মীদের মারধর করে, ফ্লাগ ,ফেস্টুন ছিঁড়ে পুড়িয়ে দেয় এবং নন্দীগ্রামের প্রাক্তন বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারীর সহায়তা কেন্দ্রেও ভাঙচুর চালায় তারা অভিযোগ।সদ্য তৃণমূল ত্যাগী বিজেপি নেতা নন্দীগ্রামের প্রাপ্তন বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারীর অফিস চত্বরে থাকা বাইক সহ একাধিক আসবাবপত্র ভাঙচুর করা হয়। সেই সময় অফিস থেকে পালিয়ে কোনও রকমে প্রাণে বাঁচেন অফিসের কর্মীরা। অভিযোগের তির ওঠে শাসক দলের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে।এ দিন শুভেন্দু বলেন, “আমি অফিসটা বন্ধ রাখছি এখন। যারা পাঁচটা পয়সা দেয় না, পাঁচতলা-ছ’তলা বাড়িতে থাকে, গুষ্টিসুদ্ধ চাকরি নিয়েছে, মাছের ভেড়ি, খাসজমি দখল করেছে, এই সমস্ত করেছে তারাই। তারাই আজকের এই ঘটনা ঘটাচ্ছে। আপনারা এইসবে ভয় পাবেন না।”প্রাণহানির ভয় তিনি পান না বলে মিছিল শেষে পথ সভায় নাম না করে তৃণমূলকে উদ্দেশ্য করে বার্তা দিয়ে বলেন ৮ তারিখে বিজেপির ঐতিহাসিক সভায় মানুষের উপস্থিতি দেখে মাথা খারাপ হয়ে গেছে।তাই এক পকেটে পুলিশ।আর একটা পকেটে জবকার্ড আর হাতে সাম্প্রদায়িকতার তাস নিয়ে ক্ষমতা দখলের লড়াইতে নেমে পড়েছে।তবে এই সব কিছু করে শেষ রক্ষা হবেনা বলেও তৃনমূলকে হুশিয়ারী দিয়েছেন।
No comments