বেশ কিছুদিন আগেই রাজ্যের মন্ত্রিত্ব ছাড়ার পাশাপাশি হলদিয়া উন্নয়ন পর্ষদের চেয়ারম্যানের পদ থেকেও ইস্তফা দিয়েছিলেন শুভেন্দু অধিকারী। এরপর থেকেই হলদিয়া উন্নয়ন পর্ষদে শুভেন্দুর জায়গায় স্থলাভিষিক্ত কে হবেন তা নিয়ে জল্পনা শুরু হয়েছিল। অ…
বেশ কিছুদিন আগেই রাজ্যের মন্ত্রিত্ব ছাড়ার পাশাপাশি হলদিয়া উন্নয়ন পর্ষদের চেয়ারম্যানের পদ থেকেও ইস্তফা দিয়েছিলেন শুভেন্দু অধিকারী। এরপর থেকেই হলদিয়া উন্নয়ন পর্ষদে শুভেন্দুর জায়গায় স্থলাভিষিক্ত কে হবেন তা নিয়ে জল্পনা শুরু হয়েছিল। অবশেষে সেই জল্পনায় ইতি টানল রাজ্যের পুর ও নগরোন্নয়ন দফতর। দায়িত্ব পেয়েছিলেন পূর্ব মেদিনীপুরের জেলাশাসক বিভু গোয়েল।বৃহস্পতিবার নতুন চেয়ারম্যান ঘোষণা করার পর রাত ৮টা নাগাদ এইচডিএতে ই-মেল নগরোন্নয়ন দপ্তরের তরফে।নতুন চেয়ারম্যান হলেন ভগবানপুরের বিধায়ক অর্ধেন্দু মাইতি। ভাইস চেয়ারম্যান পদ থেকে পাঁশকুড়ার বিধায়ক শহিদ জননী ফিরোজা বিবিকে সরিয়ে হলদিয়ার শ্রমিক নেতা সাধন জানাকে ওই পদে বসানো হয়েছে।বাম জমানায় হলদিয়া উন্নয়ন পর্ষদের চেয়ারম্যান হিসেবে একাধিক আইএএস আধিকারিক দায়িত্ব সামলেছেন। তবে পরবর্তীকালে উন্নয়ন পর্ষদের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব নেন সূর্যকান্ত মিশ্র, অশোক ভট্টাচার্য এবং লক্ষ্মণ শেঠ। ২০০৯ সালে তমলুক লোকসভা কেন্দ্রে লক্ষ্মণ শেঠ পরাজিত হন শুভেন্দু অধিকারীর কাছে। তার পরেই লক্ষ্মণ শেঠকে চেয়ারম্যানের পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়।তারপর পর্যায়ক্রমে রাজ্যের ৩ মুখ্যসচিব অশোকমোহন চক্রবর্তী, অর্ধেন্দু সেন এবং সমর ঘোষকে হলদিয়া উন্নয়ন পর্ষদের চেয়ারম্যানের দায়িত্বে নিয়ে আসা হয়। পরবর্তীকালে শুভেন্দু অধিকারী হলদিয়া উন্নয়ন পর্ষদের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্বে আসার পর হলদিয়া এবং তমলুক মহকুমার সমস্ত এলাকাকেই এই পর্ষদের অধীনে নিয়ে আসা হয়। শুভেন্দুবাবু তাঁর পদ থেকে ইস্তফা দেওয়ার পর দীর্ঘদিন বাদে ফের কোনও আইএএস-কে পর্ষদের চেয়ারম্যানের পদে বসানো হল চলতি মাসের ১১ ই ডিসেম্বর দায়িত্ব নিয়েছিলেন পূর্ব মেদিনীপুর জেলার শাসক বিভু গোয়েল।মেদিনীপুর জেলা শাসক এবং হলদিয়া উন্নয়ন পর্ষদের চেয়ারম্যান দুটি পথ সামলেছিলেন কয়েকদিন ধরেই।বৃহস্পতিবার নতুন চেয়ারম্যান ঘোষণা করার পর রাত ৮টা নাগাদ এইচডিএতে ই-মেল নগরোন্নয়ন দপ্তরের তরফে।নতুন চেয়ারম্যান হলেন ভগবানপুরের বিধায়ক অর্ধেন্দু মাইতি।
No comments